পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১২৮

Nà RY রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ তঁহাকে নিজের সঙ্গে পশ্চিমে লইয়া যাইতে চাহিযাছিলেন । হবচন্দ্ৰ কেবল স্বীয় জননীর প্রতিকূলতা বশতঃ সে পদ গ্ৰহণ করিতে পারেন নাই। কিন্তু তিনি লর্ড উইলিযম। বেণ্টিঙ্কের সঙ্গে যাইতে না পারিলেও উক্ত মহামতি রাজপুরুষেবা চিত্ত হইতে অন্তহিত হন নাই। ১৮৩২ সালে যখন এদেশীয় দিগের জন্য মুন্সেফী পদের স্বষ্টি হইল, তখন গভর্ণর জেনেরাল হরচন্দ্ৰকে বাঁকুডার মুন্সেফ নিযুক্ত কবিলেন। তিনি বাকুন্ডাতে পদার্পণ কবিবামাত্র লোকে বুঝিতে পাবিল যে, একজন উন্নতচেতা, সত্যপ্রিয়, কৰ্ত্তবাপবাযণ মানুষ আসিযাছেন। হরচন্দ্ৰ আদালতের চেহাব, হাওয ও কাৰ্য্যপ্ৰণালী পবিবৰ্ত্তিত কবিয ফেলিলেন । বীতিমত ১০টা ৫টা কাছাবি আরম্ভ হইল , হবচন্দ্ৰ স্বহস্তে সাক্ষীর জবানবন্দী লিখিতে লাগিলেন , সর্বসমক্ষে আপনার রাষ লিখিতে ও ব্যক্তি করিতে লাগিলেন । সর্বশ্রেণী:ব লোকের বিচারকায্যেবা প্ৰতি প্ৰগাঢ় আস্থা জন্মিল। সে সময়ে লোকে উৎকোচগ্ৰহণকে পাপ বলিযাই মনে করিত না । কিন্তু হালচন্দ্ৰ ঘোষ এমনি ধৰ্ম্মপবাযণতাব সহিত বিচাবিকাৰ্য্য কবিতে লাগিলেন যে, শুনিযাছি তাহার এক শত টাকা বেতনে কুলাইত না বলিয়া কলিকাতা হহঁতে তাহার খরচের জন্য মধ্যে মধ্যে টাকা व्हे८ऊ झछेऊ । বঁকুডা বাসকালে কেবল যে তিনি দক্ষতাব সতিত বাজকাৰ্য্য চালাইতে লাগিলেন তাহা নহে ডিবোজিও-মণ্ডলী হইতে তিনি এই দৃঢ়বিশ্বাস হৃদয়ে বদ্ধমূল কবিয লইয়া গিযাছিলেন যে, শিক্ষা ভিন্ন এদেশের দুৰ্গতি দূর হইবার উপায়ান্তর নাই । তাই নিজ কাৰ্য্যে প্রতিষ্ঠিত হইযা বসিয়াই সেই বিশ্বাস কাৰ্য্যে পরিণত কবিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন। নিজ ব্যযে একটি ইংরাজী স্কুল স্থাপন করিয়া সেখানে বালকদিগকে শিক্ষা দেবাব প্ৰব্যাস পাইতে লাগিলেন । LDDBBD DD BDBD DDBDBBDD BDLD BDBDBDDS এক বৎসব অতীত হইতে না হইতে কাৰ্য্যদক্ষতার গুণে তিনি সদর আমীনের পদে উন্নীত হইলেন। বাকুন্ডাতে সুখ্যাতির সহিত ছয় বৎসর কাৰ্য্য কবিষ, হরচন্দ্ৰ। ১৮৩৮ সালে হুগলীতে বদলী হন। ১৮৪৪ সালে প্রিন্সিপাল সদর আমীন হইয়া ২৪ পরগণাতে আসেন। ১৮৫২ সালে তিনি কলিকাতা পুলিস-কোটে জুনিয়ার মাজিষ্ট্রেটের পদ প্ৰাপ্ত হন। ১৮৫৪ সালে কলিকাতা ছোট আদালতের জজের পদে উন্নীত হন। কিন্তু তিনি অপর লোকে বা ন্যায় কেবল আপনাব পদবৃদ্ধি ও অর্থাগম DBDBDBDDD DBBBu KBBLBLDDDD DDSS BDBBDHLLLDLD DBDDBBDD DBBD D BLBLBDBDB সর্ববিধ উন্নতির সহায়তা করিতেন । মহাত্মা বেথুন যখন বালিকাবিদ্যালয় স্থাপন কবেন, তখন তিনি তাহার কমিটীভুক্ত হইয়া বিশেষরূপে সহায়তা করেন। মহাত্মা ডেবিড হেয়ারের মৃত্যু হইলে যখন তাহার স্মৃতিচিহ্ন স্থাপনের উদ্যোগ হয়, তখন তিনিই ঐ কমিটীর সম্পাদক হইয়া সে কাৰ্য্য সমাধা করেন।