পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

QÖ ब्राविष्ठन् खाणांड्रिी ७ उ६ांबौन बंगाषांख ন্যান্য কোনও একটা বিষয়ে তর্ক তুলিয়া স্বাধীন ও অসংকুচিত ভাবে তাহাদিগকে স্বীয় স্বীয় মত ব্যক্ত করিতে দিতেন। নিজে পুর্বপক্ষ লইয়া তাহাদিগকে উত্তরপক্ষ অবলম্বন করিতে উৎসাহিত করিতেন। কেবল যে মানবেব চিন্তার স্বাধীনতাকে আদর করিতেন। বলিয়া এইরূপ করিতেন, তাহা নহে, চিবজীবন তঁাহাব এ প্রকার বাল-সুলভ বিনয় ছিল যে, জীবনেব শেষদিন পৰ্য্যন্ত তিনি মনে করিতেন বালকোব নিকটেও কিছু শিখিবাব আছে। আমরা বয়সে তাহার পুত্রের সমান, অথচ অনেক সময। আমাদেব একটি সামান্য মত বা উক্তি এরূপ সন্ত্রমের সহিত শুনিতেন যে, আমাদের কথা কহিতে লজ্জা হইত। পুর্বপুরুষগণ উপদেশ দিযা গিয়াছেন, “বালাদপি সুভাষিতং গ্রাহং|” ভাল কথা বালকোব মুখ হইতেও শুনিতে হইবে। লাহিড়ী মহাশয। কাজে তাহাই কবিতেন । কোনও একটা প্ৰসঙ্গ উত্থাপিত করিয়া কোন বালক কি বলে, তাহা মনোযোগ পুর্বক শ্রবণ করিতেন ; এবং কাহাব ও মুখে কোনও একটা ভাল কথা শুনিলে আনন্দিত হইয়া উঠিতেন ! “একথা তুমি কোথাষ পাইলে ? একপ কথা তোমাকে কে শুনাইল!” বলিষা তাহাকে অস্থির কবিয়া তুলিতেন। যদি শুনিতেন যে, সে নিজগৃহে গুৰুজনেব মুখে শুনিয়াছে, অমনি বলিতেন। “হবে না, কিরূপ বংশের ছেলে।” চিরদিন বংশ-মৰ্য্যাদাব প্ৰতি তাহাব বিশেষ দৃষ্টি ছিল। যাহা হউক। এইরূপ স্বাধীন বিচারের ভাব প্রবত্তিত হওযাতে কৃষ্ণনগবের শিক্ষিত যুবকদলের মধ্যে এক নবভাব দেখা দিল। তাহার। স্বাধীন ভাবে সমুদয সামাজিক বিষয়েব বিচাবে প্ৰবৃত্ত হইল। এই সমযে কিছুদিন ধরিযা কৃষ্ণনগরে একটা বিষয়ের বিচাবি চলিতেছিলতাহা বিধবা-বিবাহ । অনেকোব সংস্কার আছে, পণ্ডিতধব ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগব মহাশয়ই সর্ব-প্ৰথমে বঙ্গসমাজে বিধবা বিবাহের বিচার উপস্থিত করেন। কিন্তু বোধ হয় তাহা ঠিক নহে। ১৮৪২ সাল হইতে রামগোপাল ঘোষ প্রমুখ ডিরোজিও শিযুগণ যে “বেঙ্গল স্পেক্টেটার” নামক কাগজ বাহির করিতে আরম্ভ কবেন, তাহাতে র্তাহাবা বিধবা বিবাহের বৈধতা বিষয়ে বিচার উপস্থিত করেন। কয়েক মাস ধরিযা ঐ পত্রে উক্ত বিচার চালিয[ছিল। এমন কি “নষ্টে মৃতে প্ৰব্ৰজিতে” ইত্যাদি যে পরাশর বচনের উপরে ভিত্তি স্থাপন করিযী। বিদ্যাসাগর মহাশয় বঙ্গীয় পণ্ডিত-মণ্ডলীবী সহিত তর্কযুদ্ধে প্ৰবৃত্ত হইয়াছিলেন, তাহা সর্বপ্ৰথমে উক্ত পত্রে বিচারের মধ্যে উদ্ধৃত করা হয়। ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর ও মদনমোহন তর্কালঙ্কার এই পণ্ডিতদ্বয় পশ্চাতে থাকিয়া ঐ সকল বচন উদ্ধৃত করিযা লেখকদিগের হন্তে দিয়াছিলেন কি না বলিতে পারি না। তাহার কোনও প্ৰকাশ নাই। তবে উক্ত পণ্ডিতদ্বয়ের সহিত নব্যবঙ্গের নেতৃবৃন্দের যে বিশেষ LDD BBS BBLBD BDBuB BDu S D DDDBDDDDB DD DDBuu DDB স্বহস্তেলিখিত একখানি জীবনচরিত রাখিয়া গিয়াছেন, তাহাতে দেখিতেছি যে,