পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ সমাজের লোক রামতনু বাবুকে হাতেব কাছে না পাইয়া তাহার বৃদ্ধ পিতা সাধু রামকৃষ্ণকে উত্যক্ত করিষ। তুলিল। বিনা অপবাধে তাহাকেও অনেক নিৰ্য্যাতন সহ্য কবিতে হইল । তাহাব স্বভাব-নিহিত ধৰ্ম্মানুস্বাগবশতঃ তিনি উগ্রভাব ধাবণ কবিলেন না । পুত্রকে শাস্তি দিবার পবামর্শ কবিলেন না ; বা তাহাব প্ৰতি বল-প্ৰয়োগেব অভিসন্ধি করিলেন না , কিন্তু মন্বমে মরিষা মৌনী হইয রঙ্গিলেন। বহুদিন পাবে লাহিডী মহাশয। যখন আমাদেব নিকট তাহাব পিস্তাব এই সময-কাব ভাবেব বর্ণনা করিতেন। তপন দব দব পাবে দুই চক্ষে জলধাবা বাহিত । বস্তুতঃ বলিতে কি আমবা তাহাতে একসঙ্গে পিতৃভক্তি ও নিজেব বিশ্বাসানুসাবে কাৰ্য্য কবিবােব সাহস উভয যে প্ৰকােব সম্মিলিত দেখিষাছি, তাহা জীবনে ভুলিবাবা নহে । বৰ্দ্ধমানেব আন্দোলন বশতঃই হাউক অথবা শিক্ষাবি ভাগেব বন্দোবস্ত্ৰ বশতঃই হাউক ॥এক বৎসবেল অৰ্পিক কাল তিনি বৰ্দ্ধমানে থাকেন নাই । HJJDL DBEB At BuSTBBDBDBD TDS DDD DDDBBD DDY DB DBBB उग्नि८्जन । উত্তরপাডাতে আসিয। “ঠাত বা সামাজিক নিৰ্য্যাত নেব কেশেবা কিঞ্চিৎ লাঘব হইল। তাহালি কলিকতাবাসী সন্ধুগণ নানা প্ৰকাবে তা হস্তাকে সাহায্য কবিতে লাগিলেন। ইতাদের মপ্যে। স্বগীস ঈশ্ববচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগব মহাশযোিব নাম পিশেষ ভাবে উল্লেখ-যোগ্য । বিদ্যাসাগর মহাশয। আজ পাচক ব্ৰাহ্মণ পাঠাইলেন , কাল পলাই যা গেল। তিনি আবার পাচক যোগাড করিযা পাঠাইলেন । ভত্যেব পাব ভূত্য পলাইতে লাগিল , বিদ্যাসাগর মহাশষ ‘অবাব পঠাইতে লাগিলেন। এতদ্দুিন্ন গাৰ্হস্থ্য সামগ্ৰী সকল কলিকাতাতে ক্ৰয কবিয়া নৌকাযোগে প্ৰেবণ করিতেন , বন্ধুকে কোন ও অভাব অনুভব কবিতে দিতেন না । এইকাপে লাহিডী মহাশযেব দিন এক প্ৰকাবি কাটিয যাইটত । উপনীত পবিত্যাগ কবিয তিনি যখন নিৰ্য্যাতন ভোগ কবিতেছিলেন তখন হিন্দুসমাজেব আত্মীয স্বজনেব কথা দূবে থাকুক, তাহাব শিক্ষিত বন্ধুদিগেব মধ্যে ও অনেকে তাহাকে পুনবাষ উপবীত গ্রহণের জন্য অনুরোধ কবিযাছিলেন, কিন্তু তিনি সেবাপ পাবামর্শের প্রতি কোনও দিন কৰ্ণপাত क८दन नांझे । লাহিড়ী মহাশয। যখন উত্তব্যপাড়া স্কুলোেব প্ৰধান শিক্ষক ৰূপে প্ৰতিষ্ঠিত তখন কলিকাতা সমাজেব নব অভূ্যদযেব দিন। তখন চারিদিকে ইংবাজী শিক্ষা ও স্ত্রীশিক্ষা বিস্তাব হইতেছে ; ব্ৰাহ্মসমাজ দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুব ও অক্ষয়কুমাব দত্ত মহাশযেব নেতৃত্বাধীনে উদীযমান শক্তিরূপে উঠিতেছে , এবং ঈশ্ববচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগব ও অক্ষয়কুমাব দত্ত বৰ্ত্তমান গদ্য সাহিতে্যুব সূত্রপাত করিতেছেন। ১৮৪৭ সালে বিদ্যাসাগর মহাশয়েব “বেতাল পঞ্চবিংশতি।” নামক গ্ৰন্থ প্ৰকাশিত হয় । তাহাতে সুললিত বাঙ্গালা গদ্য রচনার সূত্রপাত হয় ।