পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯৫

নবম পৰিচ্ছেদ a প্রার্থনা অগ্রাহ কৰাতে তিনি ইংৰাজদিগের প্রতি চটিয়াছিলেন। তিনিও এই সুযোগ পাইয়া বিদ্রোহের অপব একজন সাবথি হইলেন। ঝাক্ষসীর রাণীও ঐ প্রকার কোনও কাবণে ইংবাজিদিগের প্রতি চটিয়াছিলেন। তিনিও এই বিদ্রোহে যোগ দিলেন। তাহার স্বদেশহিতৈষণা ও বীবত্ব দেখিয়া ইংরাজগণও মুগ্ধ হইযা গিয়াছিলেন। কোন স্থানে কবে বিদ্ৰোহগ্নি জ্বলিল তাহাব বিশেষ বিববণ দেওয়া উদ্দেশ্য নহে ৷ এইমাত্ৰ বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, বিদ্রোহ্যাগ্নি উত্তব পশ্চিমাঞ্চলের নানাস্থানে ব্যাপ্ত হইয়া পডিল। এমন কি বক্সার, আরা প্ৰভৃতিব ন্যান্য বেহাবের অন্তর্গত স্থান সকলেও ছড়াইযা পডিষাছিল । তন্মধ্যে কানপুরেই লোমহর্ষণ হত্যাকাণ্ড হই যাছিল। নানাসাহেবেব প্ররোচনাতে বিদ্রোহী সিপাহীগণ উৎসাহিত হইয়া সেখানকাব ইংবা প্রগণকে কযেক দিন একটা বাডীতে অবরুদ্ধ করিষা, রাখে , তৎপবে তাহাদিগকে নৌকাযোগে অন্য স্থানে প্রেবণ কবিবাব আশা ও অভয দিয তাহাদিগকে বাহিবে আনিয, নৌকাতে আব্বোহণ করাই যা, তাহাদেব অধিকাংশকে গুলী কবিয়া হত্যা কবে । অবশেষে যে সকল ইংবাজ রমণী ও বালক বালিকা থাকে তাহাদিগকে DDBDB DBDBB BDBD DDDSDDD MOBBSBBD D BBD DBBDuY দেখিয। তাহাদিগকেও সদলে হত্যা কবিয একটা কুপের মধ্যে তাহদেব মৃতদেহ নিক্ষেপ কবে । এতদ্ব্যতীত ১২৬ জন ইংবাজ ( যাহাদেব অধিকাংশ স্ত্রীলোক ও বালকবালিকা ছিল) ফতেগড হইতে নৌকাযোগে পলাইয়া আসিতেছিল, নানার আদেশে তাহাদিগকে নৌকা হইতে নামাইয। হত্যা কিবা হয। এই নিদাৰুণ হত্যা বিলবণ নানাসাহেবের নামের উপর অবিনশ্বর কলঙ্কেব বেখাব ন্যান্য চিরদিন বিদ্যমান থাকিবে । কাবণ স্ত্রীলোক ও বালক বালিকাব হত্যা সকল দেশের সামবিক নীতিব বিরুদ্ধ-কাৰ্য্য। ১৮৫৭ সালের জুলাই মাসে কলিকাতাতে এরূপ জনরব উঠিল যে, বিদ্রোহী সিপাহীগণ আসিতেছে, তাহার কলিকাতা সহবের সমুদয ইংবাজকে হত্যা কবিবে এবং কলিকাতা সহ্যর লুট কবিবে। এই জনরবে কলিকাতার অনেক ইংবাজ কেল্লার মধ্যে আশ্ৰয লইলেন ; দেশীষ বিভাগেও লোকে কি হয কি হয় বলিযা ভয়ে ভযে দিনযাপন কবিতে লাগিল। ইংরাজ ফিরিঙ্গী ও দেশীয় খ্ৰীষ্টানগণ সর্বদা অস্ত্ৰ শস্ত্ৰ লইযা বেডাইতে লাগিলেন । বন্দুকেবাদোকানের পসার অসম্ভব রূপ বাড়িয়া গেল। ইংরাজগণ ভয়ে ভীত হইয। গভর্ণর জেনেরাল লর্ড ক্যানিংকে অনেক অদ্ভুত পবামর্শ দিতে লাগিলেন,-কালাদের অস্ত্ৰ শস্ত্ৰ DB BDS BDD DBDBBDD DBDD D BDBS uDuSDBi SiBDDDBLBDL কৰ্ণপাত কবিলেন না । এজন্য ইংরাজেবা তাহাব নাম Clemency Canning “দয়াময়ী ক্যানিং” রাখিলেন । আজি শোনা গেল দেশীয। সংবাদ পত্ৰ সকলের স্বাধীনতা হরণ করা হইবে ; কালি কথা উঠিল, রাত্ৰি ৮টার পর যে মাঠের