নবম পরিচ্ছেদ Ro বঙ্গসাহিত্যে সেই অপুর্ব প্ৰদোষকালের কথা আমরা কখনই বিশ্বত হইব না । ञ* छ्रङ वि ५क शृ८न व्चिन :-
- যাত্যেকতোস্তশিখরং পতিবোষধীনাং
আবিষ্কৃত কণপুবঃসব একতোর্ক: । একদিকে ওষধিপতি চন্দ্ৰ অন্ত যাইতেছেন, অপবদিকে অরুণকে অগ্রসর করিযী দিবাকিব দেখা দিতেছেন । বঙ্গ সাহিত্যজগতে যেন সেই প্ৰকাব দশ ঘটিল ! ঈশ্ববচন্দের প্রতিভার কমনীষ কান্তির মধ্যে মধুসূদনেব প্ৰদীপ্ত বশ্মি আসিযা পডিল। বঙ্গসাহিত্যেব পাঠকগণ আনন্দের সহিত এক নূতন জগতে প্ৰবেশ কবিলেন। মধূসূদনেব গ্রন্থাবলী যখন প্ৰকাশিত হইল, তখন বঙ্গসমাজে৷ মতা আলোচনা উপস্থিত হইল। বঙ্গীয পাঠকগণ মধুসূদনেব স্বপক্ষ ও বিপক্ষ দুই দলে বিভক্ত হইলেন। এক দল “প্ৰদানিয”, “সান্থনিয” প্ৰভৃতি পদকে বাঙ্গালা ভাষায় যথেচ্ছাচাবি বলিযা উপহাস ও বিদ্রুপ করিতে লাগিলেন , এবং মধুসূদনেব অনুসরণে কাব্য বচনা কবিয তঁাহাকে অপদস্থ করিবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন । তাহার প্ৰমাণ স্বৰূপ “ছুছুন্দৰীবধ কাব্যেব” উল্লেখ করা যাইতে পারে। যাহারা ইহার কিঞ্চিৎ আভাস পাইতে চান, তাহাব। পণ্ডিতপ্ৰবাব রামগতি ন্যায়বত্ব মহাশয়েব রচিত ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিবৃত্তে” উক্ত কাব্য হইতে উদ্ধৃতাংশ পাঠ করিষা দেখিবেন। এক পক্ষ এক দিকে যখন এইকাপ বিবোণী, অপব। পক্ষ অপবদিকে তেমনি গোডা । স্কুল ও কলেজেব উচ্চশ্রেণী:ব অধিকাংশ বালক এই গোডাব দলে প্ৰবেশ কবিল । নব-প্ৰণীত অমিত্ৰাক্ষািব ছন্দ কিবীপে ছন্দ ও ব্যতিব প্ৰতি দৃষ্টি বাপিষা পডিতে হইবে, তাহা সকলে বুঝিতে পাবিত না ; দুই একজন অগ্রসর চালাক ছেলে মধুসূদনেব নিজেব মুখে শুনিয়া আসিযাছে বলিয়া আসিয়া আমাদিগকে পন্ডিযা শুনাইটত । এক জন পন্ডিত বিশ জনে শুনিত। আমবা ঐ চালাক ছেলেদিগকে খুব বাহাদুব মনে কবিতাম। এইৰূপে ইংবাজ কবি কাউপাব। যেমন পোপ ও ড্রাইডেনেব ছন্দ-নিগডে দৃঢ় বদ্ধ ইংবাজী কাব্যে স্বাধীনতা ও ওজস্বিতা প্ৰবিষ্ট করিয নবজীবন আনয়ন পক্ষে উপাযব্স্বৰূপ হইয়াছিলেন, তেমনি মধুসূদনের অলৌকিক প্ৰতিভা ভাবতচন্দ্ৰ ও গুপ্ত কবিব বাচিত ছন্দ-নিগড হইতে বঙ্গীয় কাব্যকে উদ্ধার কবিয তাহাতে ওজস্বিতা ঢালিযা নবজীবনেব সঞ্চার করিল ! মধুসুদন প্ৰধানতঃ BgBDD DBDD D BBLBBDLDBD sBBDDG DDBBBBB DD gKB DDD কবিতে হইবে না যে, মিত্ৰাক্ষর ছন্দ রচনাতে তিনি কম নিপুণ ছিলেন। তঁহার রচিত ব্ৰজাঙ্গনা কাব্য তাহার প্রমাণ। ইহাতে তিনি মিত্ৰাক্ষরে সরস নিমিষ্ট কবিতাতে মধু ঢালিয়া রাখিয়াছেন। অগ্ৰে যে কবিদ্বয্যের কথা বলা গেল তাহাদেব সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত উল্লেখ করা যাইতেছে।
