পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম পরিচ্ছেদ Ra A করেন ; এবং তিনিই দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুব মহাশযের সহিত তাহাকে পরিচিত কবিয দেন। বলিতে গেলে উত্তরকালে অক্ষয়কুমার দত্ত যে প্ৰতিষ্ঠা লাভ কবিযাছিলেন, ঈশ্ববচন্দ্ৰ গুপ্তই তাহাব ভিত্তি স্থাপন কবেন। কেবল তত্ত্ববোধিনী সভা নহে, ঈশ্ববচন্দ্ৰ তৎকালেব অনেক সভা সমিতির সহিত সংযুক্ত ছিলেন , এবং বক্তৃতাদি কবিয সকলকে উৎসাহিত করিতেন । তৎপবে ১২৩৯ সালে যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুবেবী কাল হওযাতে “প্ৰভাকর।” কিছুকালেব জন্য উঠিযা যায়। কিন্তু ঐ সালেই আন্দুলেব জমাদাবি জগন্নাথ প্ৰসাদ মল্লিক' মহাশয়েব উদ্যোগে “বত্বাবলী” নামে একখানি পত্রিকা প্ৰকাশিত হয। মহেশচন্দ্ৰ পাল নামক এক ব্যক্তি নামতঃ তাহাব সম্পাদক ছিলেন ; কিন্তু লিপিকাৰ্য্যে তাহ১ার পাবদশিত না থাকাতে ঈশ্বরচন্দ্ৰ গুপ্ত মহাশযকেই সম্পাদকতা কাৰ্য্যে বিশেষ সহাযত কবিতে হইত। কিন্তু একাৰ্য্যে তিনি অধিক দিন থাকিতে পাবেন নাই । কিছুদিনের মধ্যেই স্বাস্থ্যেব হানি নিবন্ধন সকল কাৰ্য্য হইতে অবস্থিত হইয়া কটকে তঁাহাব পিতৃব্য শ্যামমোহন রাষ্য মহাশয়েব আবাসে গিয কিছুদিন অবস্থিতি করেন। সেখানে একজন দণ্ডীব নিকট তন্ত্রশাস্ত্ৰ পাঠ কবিয তাহা বাঙ্গাল কবিতাতে অনুবাদ কবিতে প্ৰবৃত্ত হন। বাঙ্গালা ১২৪৩ সালেবা বৈশাখ মাসে ঈশ্ববচন্দ্ৰ কটক হইতে প্ৰতিনিবৃত্ত হইযা আবাব প্রভাকরকে পুনক জীবিত কবেন। তখন প্ৰভাকবি সপ্তাহে তিন বাব প্ৰকাশিত হইতে লাগিল । ১৮৪৫ সালের আষাঢ় মাস হইতে তাহা দৈনিকৰূপে পরিণত হয। এইবারে ঈশ্ববচন্দ্ৰ অনেক পণ্ডিত ও সুলেখক ব্যক্তিকে স্বীয কাৰ্য্যোব সহাযতাব জন্য ব্ৰতী করিলেন। তন্মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগণাব চাঙ্গডিপোতা গ্রামনিবাসী হরচন্দ্ৰ ন্যায়রত্ন মহাশয় একজন প্ৰধান সহায় ছিলেন । ইনি “সোমপ্ৰকাশেবা” জন্মদাতা খ্যাতনামা দ্বাবকানাথ বিদ্যাভূষণ মহাশযেব পিতা ও অামাব মাতামহ । qLEB DBBBu SKLBDSS BD DBBD DDD D DDD BBDDiBuBB হইয়া উঠিতে লাগিল। প্ৰভাকরের কবিতা পডিবার জন্য বাঙ্গালা দেশের লোক পাগল হইয়া উঠিল। প্ৰভাকর বাহিব হইলে বিক্রোতৃগণ বাস্তার মোড়ে দাডাইয ঐ সকল কবিতা পাঠ করিত এবং দেখিতে দেখিতে কত কাগজ বিক্ৰয হইয়া যাইত ! ক্ৰমে দেশে ঈশ্বরচন্দ্ৰী কবিদল দেখা দিল ; এবং বঙ্গসাহিত্যে এক নবযুগেৰ সূত্রপাত হইল। এখন যেমন ছোট বড়, পুরুষ DBDBBD D DBDDD DBBD DBDD D DBBBDLBB L B SBDDS তখন কবিতা রচনাব জন্য যে কেহ লেখনী ধারণ কবিতেন। তিনি জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসাবে ঈশ্ববচন্দ্রেব ছাচে ঢালিতেন। দেখিতে দেখিতে ঈশ্বরচন্দ্রের অনুকরণে শিষ্য-প্ৰশিষ্য-শাখা-প্ৰশাখা-সমন্বিত এক কবি-সম্প্রদায়ের সৃষ্টি হইল । এই শিষ্যদলের মধ্যে সুবীরঞ্জন-প্ৰণেতা দ্বাবকানাথ অধিকারী, বঙ্কিমচন্দ্ৰ