পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R 3 ब्रांवड् ढ्णांशिौ e छ६कांव्ौन वत्रगांख्र এবং যাহাঁদের মুখাপেক্ষা করিয়া স্ত্রী পুত্র রাখিযা গিয়াছিলেন, তাহাবা সে বিশ্বাসানুরূপ কাৰ্য্য করিল না। হায় । দেশের কি অধোগতিই হইয়াছে ! তাহাব স্ত্রী পুত্ৰ কষ্ট সহ করিতে না পাবিয়া ১৮৬৩ সালে বিলাতে র্তাহাব নিকট পলাইয়া গেল। তাহাতে র্তাহার ব্যযবৃদ্ধি হইয়া দাবিদ্র্য ক্লেশ বাডিয়া গেল। তিনি ইংলণ্ডে প্ৰাণধারণ করা অসম্ভব দেখিয়া, ফাবাসিদেশে পলাইয়া গেলেন । সেখানে ঋণদায় ও কযেদের ভয়ে তাহাব দিন অতিকষ্টেই কাটিতে লাগিল। অনেক দিন সপরিবারে অনাহারে বাস করিতে হইত । প্ৰতিবেশিগণের মধ্যে দয়াশীল ব্যক্তিদিগের সাহায্যে সে ক্লেশ হইতে উদ্ধাব DDBD DDBBBDBDBDS gBBDDB BDDBBLDLDDLD DDDD DBBD DBBBD BBBD DBDB DBB এই সময়েই তাহার “চতুর্দশপদী কবিতাবলী”। বিচিত হয়। ইহাই তাহাব অলোকসামান্য প্ৰতিভার শেষফল বলিলে হয় । ইহাব পরেও তিনি কোন কোনও বিষয়ে হস্তার্পণ করিয়াছিলেন, কিন্তু তাহার পুর্ণতা সম্পাদন কবিতে পারেন নাই । 夏 বিদেশব্যাসেব দুঃখ কষ্টের মধ্যে পণ্ডিতবব ঈশ্ববচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগব মহাশয় তাহাব দুঃখের কথা জানিয়া তাহাকে সাহায্য করিতে অগ্রসর হইয়াছিলেন। যথা সময়ে তাহাব সাহায্য না পাইলে, অ্যাব তাহাব দেশে ফিবিয আসা হাইত না । যাহা হউক। তিনি উক্ত মহাত্মাব সাহায্যে বক্ষ পাইযা কোনও প্রকারে বারিষ্টাবিতে উত্তীর্ণ হইয়া দেশে ফিবিয়া আসিলেন । বারিষ্টারি কাৰ্য্যে সুদক্ষ হইবাব উপযুক্ত বিদ্যা বুদ্ধি তার ছিল, ছিল না কেবল স্থিাবচিত্তত। তাহাব মনের স্থিতি-স্থাপকতা শক্তি যেন অসীম ছিল । তিনি দুঃখেব মধ্যে যখন পডিতেন, তখন ভাবিতেন, আপনাব প্ৰবৃত্তিকে সংযত কবিয চলিবেন, কিন্তু স্কন্ধেব জোযিালটা একটু নামাইলেই নিজ মুক্তি ধবিতেন, আবাব সুখের আলেয়ার পশ্চাতে ছুটিতেন। দেশে যখন ফিবিয আসিলেন, তখন তাহাব নাম সন্ত্রম আছে, বন্ধুবান্ধব আছে, সাহায্য কবিবাব লোক আছে, যদি আপনাকে একটু সংযত কবিয, নিজ কৰ্ত্তব্যে মন দিয়া বসিতেন, বা বিষ্টাবিতেই কিছু কবিয উঠিতে পারিতেন। কিন্তু পাগলা কীটে তাহাকে সুস্থির বা সংযত হইতে দিল না। তিনি কযেক বৎসর নানাস্থানে ঘুবিদ্যা নিজ অবস্থাৰ উন্নতিব জন্য বিফল চেষ্টা করিলেন । অবশেষে ১৮৭৩ সালের জুন মাসে নিতান্ত দৈন্যদশান্য উপাযাস্তব না দেখিয়া কলিকাতা আলিপুবেব জেনাবেল হস্পিটাল নামক হাসপাতালে আশ্ৰয লইলেন। তাহার পত্নী হেনবিযেটা তখন মৃত্যুশয্যাতে শয়ানা ! মধুসূদনেব মৃত্যুব তিন দিন পুর্বে হেনবিযেটাৰ মৃত্যু হইল। মৃত্যুশয্যাতে সমগ্র জীবনের ছবি মধুসূদনের স্মৃতিতে উদিত হইয় তাহাকে অধীর কবিয়াছিল। এরূপ শুনতে পাওয়া যায় যে, মৃত্যুৰ পূর্বে তিনি কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডাকাইযা বর্তাহার নিকট খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মে অবিচলিত বিশ্বাস স্বীকার পুর্বক ও পরমেশ্বরের নিকট নিজ দুষ্কৃতির জন্য