পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৩

। द्विघ्छ KRYF কন্যার বিবাহ ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মেব পদ্ধতি অনুসাবে দিলেন। এদিকে যুবক ব্ৰাহ্মদলে অনেক ব্ৰাহ্মণেব সন্তান জাতিভেদেব চিহ্নস্বৰূপ উপবীত পরিত্যাগ করিয়া নানা প্ৰকার সামাজিক নিগ্রহ ও নিৰ্য্যাতন সহ কবিতে লাগিলেন। দেশমধ্যে शष्ट्र आन्तांकन ऐंक्षिऊ श्झेळ । নবীন ব্ৰাহ্মগণ র্তা তাদের কাৰ্য্যক্ষেত্ৰ দিন দিন বিস্তৃত কবিয়া তুলিতে লাগিলেন। প্ৰধানতঃ মনোমোহন ঘোষ ও কেশবচন্দ্র সেনের উৎসাহে ও দেবেন্দ্রনাথের অর্থসাহায্যে ‘ইণ্ডিয়ান মিবার’ নামে এক সংবাদপত্ৰ প্ৰকাশিত হইল , কলিকাতা কালেজ নামে এক উচ্চশ্রেণীব বিদ্যালয় স্থাপিত হইল , তাহা নবীন ব্ৰাহ্মদলেব এক প্ৰধান অ্যাডা হইযা দাডাইল , এবং সর্ববিদ সদালোচনার জন্য ব্ৰাহ্মবন্ধু সভা নামে এক সভা স্থাপিত হইল। এই সমযে অগ্রসর ব্ৰাহ্মদল স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারেব জন্য যাহা কবিযাছিলেন, তাহা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । সমাজ সংস্কাব বিষযে আলোচনা আবস্থিম্ভ হইলেই নারীজাতিব উন্নতির প্রতি র্তাহাদেব দৃষ্টি পড়ে। সংগীতের অবলম্বিত প্ৰতিজ্ঞাগুলিব মধ্যে নারীজাতির উন্নতিসাধনের চেষ্টা একটি প্ৰতিজ্ঞারুপে অবলঙ্গিত হয় । LDDDuB DD DBBKK DBD DB DBBDS DBD DBB SBS DS DBD প্ৰভৃতির শিক্ষাবিধানে মনোযোগী হন। অনেকে সমস্ত দিন আফিসে গুৰুতবা শ্ৰম কবিষ আসিযা সাব্যংকালে স্বীয স্বীয পত্নী বা ভগিনীর শিক্ষকতা কাৰ্য্যে নিযুক্ত হইতেন। তদ্ভিন্ন ব্ৰাহ্মবন্ধু সভার সংশ্রবে একটি স্ট্রীশিক্ষাবিভাগ স্থাপন কবিয অন্তঃপুবে স্ত্রীশিক্ষা বিস্তাবের নানা উপায অবলম্বন কবেন , এবং তঁহাদের কয়েকজনে মিলিত হইযা “বামাবোধিনী পত্রিকা” নামে স্ট্রীপাঠ্য একখানি মাসিক পত্রিকা বাহিব কবিতে আরম্ভ করেন। সে পত্রিক অদ্যাপি বিহিয়াছে। প্ৰথম সম্পাদকোব পরিবারগণ qथन'9 डांश्icक अन्य कविgडcछन । ১৮৬৪ সালে ব্ৰান্ধিক-সমাজ নামে নারীগণেব জন্য একটি স্বতন্ত্র উপাসনা-সমাজ প্ৰতিষ্ঠিত হয এবং কেশবচন্দ্ৰ তাহাব আচাৰ্য্যেব কাৰ্য্য কবিতে থাকেন। ক্ৰমে নবীন ব্ৰাহ্মদলের মধ্যে এক অত্যগ্রসর দল দেখা দিলেন ; র্তাহাবা নাৰীজাতিব উন্নতিব জন্য পুর্বোক্ত উপায় সকল অবলম্বন করিয়া সন্তুষ্ট বঙ্গিলেন না ; কিন্তু আপনাপন পত্নীকে নববেশে সজিত কবিয়া প্ৰকাশ্যস্থানে যাতায়াত করিতে আরম্ভ করিলেন ; তাহা লইযা চারিদিকে মহা সমালোচনা আরম্ভ হইল। এই কালের শেষভাগে দেবেন্দ্ৰনাথেবা মধ্যমপুত্ৰ সত্যেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয় আপনার পত্নীকে লইয গবর্ণব জেনেরালের বাড়ীতে বন্ধু-সম্মিলনে যান, তাহাতেও স্ত্রী-স্বাধীনতা বিষয়ক আন্দোলনকে দেশমধ্যে প্ৰবল করিয়া তুলিযাছিল। যাহা হউক প্ৰাচীন দলের নেতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ও যুবকদলের নেতা কেশবচন্দ্ৰ সেন, ইহাদের মধ্যে পরামর্শ ও কাৰ্য্যের একতা বহুদিন রহিল না।