পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৮

RRty बांगडन्। वांश्र्णिी ७ ड६कांवौन दछननांश আমাদেব বেশ স্মবাণ আছে। এ কাগজ কে বাহির কবিল, এ কাগজ কে বাহির করিল, বলিযা একটা রব উঠিযা গেল। যেমন ভাষাব লালিত্য, তেমনি বিষয়েব গাম্ভীৰ্য্য। সংবাদ পত্রের এক নূতন পথ, বঙ্গসাহিত্যের এক নূতন যুগ প্ৰকাশ পাইল। বিদ্যাভূষণ জানিতেন তাহার উক্তির মূল্য কত। কাগজ সাপ্তাহিক হইল, কিন্তু মূল্য হইল বাধিক দশ টাকা , তাহাও আগ্রিম দেয । ইহাতেও সোমপ্ৰকাশ দেখিতে দেখিতে উঠিয়া গেল । ১৮৫৮ সালে প্ৰকাশিত হইলেও ১৮৬০ হইতে ১৮৭০ সালেব মধ্যে সোমপ্রকাশেব প্রভাব মাধ্যান্দিন বেখাকে অতিক্ৰম কবিয়াছিল । সেই কারণেই এই কালের মপ্যে। তাহাব উল্লেখ কবিলাম । সোমপ্রকাশেব পাব আবি ও অনেক বাঙ্গালা সাপ্তাহিক পত্ৰ প্ৰকাশিত হইষাছে ; ভাষাবি চটক ও বচনায নিপুণতা আরও বাডিযাছে , বাজনীতির চর্চা বহুগুণ বাডিয়াছে , কিন্তু তদানীন্তন সোমপ্রকাশের স্থান কেহই অধিকাব কবিতে পারেন নাই ! ভিতরকাবি কথাট। এই, লিখিবাব শক্তির উপর সংবাদ পত্রেব প্রভাব নির্ভর কবে না, পশ্চাতে যে মানুষটা থাকে তাহারই উপৰে অধিকাংশতঃ নির্ভব কবে । সোমপ্রকাশেব প্ৰভাবেব মূল ছিলেন দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ । সেই তেজস্বিতা, সেই মনুষ্যত্ব, সেই ঐকান্তিকতা, সেই কৰ্ত্তব্যপবাষণতা, সেই সত্যনিষ্ঠ পশ্চাতে ছিল বলিয়াই সোমপ্ৰকাশেবা প্ৰভাৱ দেশমধ্যে ব্যাপ্ত হুইটম্যাছিল । তৎপরে উল্লেখ যোগ্য সামাজিক ঘটনা হোমিওপ্যাথি রাজ্যে ডা: মহেন্দ্ৰলাল সবকাবের পদাৰ্পণ ও তজনিত আন্দোলন । কলিকাতা সহবে হোমিওপ্যাথিব আবির্ভাব ও তৎসম্বন্ধে ওযেলিংটন স্কোযারের দত্ত পরিবাবেৰ প্ৰসিদ্ধ বাজাবাবুব কাৰ্য্য বিষয়ে অগ্ৰেইট কিঞ্চিৎ বিববণ দিযাছি । ডাক্তাৰ লেবিণি সাহেবকে অবলম্বন কবিয রাজাবাবু কাৰ্য্যক্ষেত্রে প্রায় একাকী দণ্ডায়মান বহিয়াছিলেন। তাহাবই সংশ্রবে। আসিয়া অনেকগুলি যুবব হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা প্ৰণালী অবলম্বন কবিতেছিলেন। ইতাদের অনেবে পবে। যশস্বী হইয়াছেন । তঁহাদের মধ্যে অনেকে দেশ বিদেশে হোমিওপ্যাথি BDD DDBDBD DDDBDBBBD S S S BBBD BB DD DBD DBDBLDB DDDBDYY শিক্ষিত সমাজকে প্ৰবলবন্ধপে আলোডিত কবিল , এবং তৎ সঙ্গে সঙ্গে হোমিওপ্যাথিবী পতাকাকে সর্বজনের চক্ষের সমক্ষে উডউীন করিল । ৩াই ডাক্তাব মহেন্দ্রলাল সরকাবের হোমিওপ্যাথি প্ৰণালী অবলম্বন। এলোপ্যাথি সহিত তুলনায হোমিওপ্যাথি উৎকৃষ্টতব লোকোব এ সংস্কাব যে জন্মিল তাই নহে, কিন্তু মত পবিবৰ্ত্তনেব সময় ডাক্তাব সরকারের যে তেজ, যে সত্যনিষ্ঠা যে মনুষ্যত্ব লোকে দেখিল, তাহাই সকলের চিত্তকে বিশেষরূপে উত্তেজিত করিয়াছিল ; এবং বঙ্গবাসীব মনে এক নব ভাব আনিয়া দিয়াছিল। এই সাহসী” সত্যপ্রিয় ও ধৰ্ম্মানুরাগী পুরুষের জীবন-চরিত পর পরিচ্ছেদে প্ৰদত্ত হইল।