পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৩৪

良心创 ब्रांभड वांश्र्जिी ७ ड६कांकौन वचनबांच BBDB DBDDBDBDBDY DBD BD BB BDDDBDDDSDBDDBB BuB DBDBBDD S gDBD অপরাপব প্ৰকাবে কুমিল্লা প্ৰভৃতি স্থানে স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারে প্রবৃত্ত থাকেন। এই রূপে নানা সৎকাৰ্য্যে রত থাকিতে থাকিতে তিনি ১২৮২ সালে স্বৰ্গাবোহণ। कgद्मम । অঘোরনাথ গুপ্ত ও বিজযকৃষ্ণ গোস্বামী ঢাকাতে যে তবঙ্গ তুলিয়া uBD YD DBDD KBD SS S DBBBDBuDS BBB DLDLLLLLLL যুবকদলেব জন্য একটি সঙ্গত সভা স্থাপিত হইল ; এবং সেই সঙ্গতে বসিয়া যুবকগণ নব মন্ত্রে দীক্ষিত হইতে লাগিলেন। এই ক্ষেত্রে কেশবচন্দ্র সেন মহাশষেব আবির্ভাব হইল। ১৮৬৫ সালে, তিনি ঢাকাতে পদাৰ্পণ কবিলেন । যে উন্মাদিনী বক্ততাশক্তি কলিকতাব যুবক দলকে ক্ষেপাইযা তুলিযাছিল তাহা ঢাকা ও মযমনসিংহেব যুবকগণকে মাতাইয়া তুলিল। দলে দলে যুবক ব্ৰাহ্মসমাজের দিকে ধাবিত হইল। ইহাব মধ্যে একটি মুসলমান যুবককে লইয তুমুল আন্দোলন উপস্থিত হইল। ঢাকা সঙ্গীতের অগ্রসর সভ্যগণ র্তাহাকে লইযা পান ভোজন করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। তাহা লইয়া ঘবে ঘবে বিবাদ বাধিয়া গেল । ব্ৰাহ্মদের ধোপা নাপিত বন্ধ হঈল। এমন কি মাঝি মাল্লাবাও অনেক স্থলে তাহাদিগকে নৌকাতে তুলিতে ভয পাইতে লাগিল। কিন্তু কিছুতেই ব্ৰাহ্মসমাজের শক্তিকে খর্ব করিতে পাবিল না। এই সকল আন্দোলনের মধ্যে ঢাকায় নূতন উপাসনা মন্দিব নিৰ্ম্মিত হইল এবং ১৮৬৯ সালের শেষভাগে কেশবচন্দ্ৰ সেন মহাশয গিয়া সেই মন্দির প্রতিষ্ঠা করিলেন । ১৮৬০ হইতে ১৮৬৯ সালের মধ্যে ঢাকাতে যেমন এক দিকে ব্ৰাহ্মসমাজেব অভু্যদয হইয়া ধৰ্ম্মান্দোলন উপস্থিত হইল, তেমনি সর্ববিধ সমাজ-সংস্কার কাৰ্য্যে উৎসাহ দৃষ্ট হইতে লাগিল। কলিকাতার সোমপ্রকাশের ন্যায় “ঢাকা প্ৰকাশ” নামক সাপ্তাহিক পত্ৰ প্ৰকাশিত হইয়া গোবিন্দপ্ৰসাদ রায় নামক একজন উদারচেতা ব্যক্তির হস্তে ন্যস্ত হইল। তিনি উন্নতি-শীল দলের মুখপাত্র স্বরূপ হইয়া ইহাতে সর্ববিধ অগ্রসরমত প্ৰকাশ করিতে লাগিলেন। কেশবচন্দ্রের আবির্ভাব, ব্ৰাহ্মসমাজেব সঙ্গত, ব্ৰাহ্ম যুবকদিগের সাহসিকতা, এই সকলে প্ৰাচীন হিন্দুসমাজকে জাগাইয়া তুলিল। হিন্দুধৰ্ম্মের রক্ষাব BDB D S DB DBBS S L S SDDS SDBDBuES HDDDB BBBDD DBBK বাহিব হইল। একদিকে “ঢাকা প্ৰকাশ” অপর দিকে “হিন্দু হিতৈষিণী।” এই উভয় পত্রে পুর্ববঙ্গবাসী দিগকে সজাগ করিয়া তুলিল। এই কালের মধ্যে আর এক ব্যক্তি পুৰ্ব্ব-বঙ্গসমাজকে বিশেষরূপে আন্দোলিত করিতে আরম্ভ করিয়াছিলেন। তঁহার নাম রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়। ইনি কৌলীন্য ও বহুবিবাহপ্রথার উন্মলনের জন্য বদ্ধপরিকর হইয়া মহা সংগ্ৰাম করিয়াছিলেন। ইহার জীবনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই ;-