পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম পরিচ্ছেদ R রাসবিহারী মুখোপাধ্যায় ১২৩২ বঙ্গাব্দে বিক্রমপুবে বা অন্তৰ্গত তাবপাশা গ্রামে বাসবিহারী মুখোপাধ্যায়ের জন্ম হয । অতি শৈশবেই ইনি পিতৃহীন হইয। স্বীয় পিতৃব্যের আশ্রয়ে বন্ধিত হন। বিদ্যা শিক্ষার ভাল বন্দোবস্তু না হওযাতে ইংবাজী শিক্ষা দূরে থাকুক, বাঙ্গালা শিক্ষা ও ভাল হয। নাই। ইহাব পিতৃব্য ও বোধ হয় সম্পন্ন অবস্থার লোক ছিলেন না ; তিনি দারিদ্র্যোব তাডনায়, স্বীষ কৌলীন্যের সাহায্যে ভ্রাতুষ্পপুত্ৰকে ৮টি কুলীন কন্যার সহিত পবিণীত কবেন। কিয়াৎকাল পাবে কিঞ্চিৎ ঋণভাব মস্তকে লইযা রাসবিহাবীকে স্বীয পিতৃব্য হটিতে পৃপক হইতে হয। এই অবস্থাতে ঘোব দাবিদ্র্যে পন্ডিয়া রাসবিহাৰী 'আবও ছয়টি কুলীন কন্যার পাণিগ্রহণ কবেন , এবং অর্থে পাৰ্জনেব আশয়ে মযমনসিংহের কোনও জমিদাবেবী অধীনে তহসিলদাবী কৰ্ম্মে নিযুক্ত হন। ঐ কাজ কবিতে কবিতে তাহার হৃদয় মনেব পরিবর্তন উপস্থিত হয়। শুনিতে পাওযা যায বাল্যকাল হইতেই তেঁাহাব কবিতা রচনা করিবাব ও গান বাধিবাব বাতিক ছিল । তাহা দ্বারা প্ৰেবিত হইয়া তিনি বাঙ্গালা ভাষার চৰ্চা কবিতে এবং কবিতাদি প্ৰণয়ন কবিতে আবম্ভ কবেন। উপযুপবি কযেকখানি কবিতাগ্রন্থ ও প্ৰণয়ন কবেন এবং তাতোব কযেকখানি শিক্ষাবিভাগেও আদৃত হয। অবশেষে বিদ্যাসাগব মহাশযেব ‘সীতার বনবাস’ পাঠ কবিয তঁাহাব হৃদয নারীজাতিব দুঃখে কঁাদিয়৷ উঠে, এবং DDLDD KLDL DBB DB uDHBDBB DBELB BDDD BDBBLDLD LBB BDBBD S এই সময হইতে কুলীন কন্যাদিগেব দুঃখেব প্ৰতি তঁাহাব দৃষ্টি পন্ডে এবং তিনি তাহাদেব দুঃখ বৰ্ণনা কবিয সংগীত রচনা পুর্বক গ্রামে গ্রামে, কুলীনন্দিগোব প্ৰধান প্ৰধান স্থানে ভ্ৰমণ করিতে আবিস্তম্ভ করেন । ১২৭৫ বঙ্গাব্দে তিনি আপনার হৃদিগত ভাবা “বাল্লালী-সংশোধিনী” নামে একটি বক্তৃতাতে প্ৰকাশ করিয়া তাহা মুদ্রিত করিলেন। চাবিদিকে আন্দোলন উঠিযা গেল। এই নেশা তঁহাকে দিন দিন এতই ঘিবিয়া লইতে লাগিল যে, তিনি আপনাব তহসিলদাবী কৰ্ম্ম আব্ব বাখিতে পাবিলেন না ; সামান্য গ্রন্থা দিব আযের উপর নির্ভর করিষা দ্বারে দ্বাবে সভা সমিতিতে ঐ SgBDBDBD BD K DD BBBLLD DDD S S SsKK sOKD DBBDDBS DBD D সর্বত্রই নিৰ্য্যাতন ভোগ কবিতে লাগিলেন , কিন্তু পবিণামে তাহার বিশুদ্ধচিত্ততা ও চিত্তেব একাগ্ৰতা দেখিয়া শিক্ষিত ব্যক্তিগণ র্তাহার পৃষ্ঠপোষক হইয়া উঠিলেন। “ঢাকা প্ৰকাশ” “হিন্দুহিতৈষিণী” প্ৰভৃতি এবং কলিকাতা ইঠাইতে পণ্ডিতবব ঈশ্ববচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর ও “সনাতনধৰ্ম্মরক্ষিণী সভা” প্ৰভৃতি তাহার সপক্ষতা করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। বিদ্যাসাগব মহাশয়ের উৎসাহে ও সাহায্যে বহুবিবাহ নিষেধ কবিবার জন্য গবৰ্ণমেণ্টের নিকট এক আবেদন প্রেবিত হয়, দুঃখের বিষয় তাহা কাৰ্য্যে পরিণত হয नाझे ।