পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

q<sf offSGSW R 9 বিষয্য কৰ্ম্ম ত্যাগ পুর্বক ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচাবে আত্ম-সমৰ্পণ করিয়াছিলেন, তাহাদিগকে লইযা মহোৎসাতে প্ৰচাব বিভাগ গঠনে প্ৰবৃত্ত হটলেন । এই গোলমালের মধ্যে আব্ব এক ঘটনা ঘটিল। ১৮৬৪ সালেব সুপ্ৰসিদ্ধ BS0D BDBDBBDDBDBDD BDBBBBBSLDBD BB uDDD DDLDDLSDBk uDuDuDD iD BDDB প্ৰযোজন হুইল। তখন কিছুদিনেব জন্য সমাজেল উপাসান। দেবেন্দ্রনাথৌব গুহে উঠিযা গেল। সেখানে যে দিন প্ৰথম উপাসন! আবন্ত হইল, সে দিন উপবীত-ত্যাগী উপাচাৰ্য্যদ্বয গিষা দেখেন যে, তঁাতাদেৰ উপস্থিত হইবার পুর্বেই পুৰ্ব্বকাব উপবীতধাৰী উপাচাৰ্য্যগণ উপাসনা বাস্য আবিস্তু কবি নাচোন। ইহা •খুনক ব্ৰাহ্মদলের পক্ষে অসঙ্গনীয বোধ হইল। তাঁহাদেশ অনেকে সেই মুহূর্তুেষ্ট সে স্থান ত্যাগ কবিয়া অন্য স্থানে গিয। উপাসনা কবিলেন । ললিতে গেলে এই সময হইতেই প্ৰকাশ্য গাহবিচ্ছেদ আৰম্ভ হইল। ঈহার পাব কেশবচন্দ্ৰ অনেক দিন কোনও প্ৰকালে সম্মিলিত ভাবে থাপি বব চেষ্টা কবিযাছিলেন বটে, কিন্তু চাবমে। শান্তি স্থাপিত হওয অসম্ভাবিত হইল । ত্ববাষ। তিনি কলিকাতা সমাজেব সম্পাদকে বা পদ ত্যাগ কবিতে বাধ্য হইলেন। সেই পদে দেবেন্দ্ৰনাথেব জ্যেষ্ঠপুত্ৰ দ্বিজেন্দ্ৰনাথ ঠাকুব নিযুক্ত হইলেন। কেশবচন্দ্ৰ কলিকাতা সমাজের অধ্যক্ষত হইতে বিচ্যুত হইষা প্ৰতিনিধিসভাকে প্ৰধান যন্ত্ররূপে আশ্রম কবিলেন। তাহতাব সাহায্যে একটি ব্ৰাহ্মমণ্ডলী গঠন ও ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্ৰচাব কবিবাব চেষ্টা ববিতে লাগিলেন । দেবেন্দ্ৰনাথ এ বিষযে প্ৰথমে তাহাব সাহায্য কবিযাছিলেন, কিন্তু পাবে যুবক দলেব অভিসন্ধিব প্ৰতি সন্দিহান হইষা পশ্চাদপদ হইলেন । কিন্তু সর্বববিধ উন্নতিকর প্রস্তাবে সহাষত কবিতে বিবত হইলেন না। যুবকদল আত্মোন্নতিব নিমিত্ত কোনও প্ৰস্তাব কবিলেই তিনি তাহাতে যোগ দিতেন ও বিধিমতে সাহায্য করিতেন। এমন কি যুবক দলেব প্ৰতিষ্ঠিত ব্ৰাহ্মবন্ধু সভাতে একবাব তিনি “ব্ৰাহ্মসমাজেব পঞ্চবিংশতি বৎসবেল পৰীক্ষিত বৃত্তান্ত” বিষযে বক্তৃতা কবিয়াছিলেন। ১৮৬৫ সালের আষাঢ় মাসে যুবকদলের অগ্ৰণীগণ কলিকাতা সমাজের অধ্যক্ষদিগের নিকট এই প্রার্থনা জানাইলেন যে, সমাজেব বেদীতে উপবীতধারী উপাচাৰ্য্যগণকে বসিতে না দেওয হয়, এবং যদি এ প্ৰাৰ্থন। অগ্ৰাহ হয়, তাহা হইলে তাহাদিগকে স্বতন্ত্র দিনে সমাজগৃহে উপাসনা কবিতে দেওয়া হয়। উত্তবে দেবেন্দ্রনাথ বলিলেন যে, র্যাহারা বহুকাল সমাজের সহিত যোগ দিয়া অনুরোগের সহিত কাজ করিয়া আসিতেছেন, তঁহাদিগকে এক্ষণে স্বাধিকাব-চুত করা তিনি পক্ষপাতের কাৰ্য বলিয়া মনে কবেন। তৎপবে সমাজের একটা সাধারণ উপাসনার দিন থাকিতে, প্ৰতিবাদকারী কয়েকজনকে আব্ব এক দিন সমাজগৃহ দেওয়া ভাল মনে করিলেন না। বস্তুতঃ দেবেন্দ্রনাথ এ সময়ে যাহা কিছু করিয়াছিলেন, কৰ্ত্তব্য বোধে এবং তাহার অবলম্বিত