একাদশ পবিচ্ছেদ NRA কারাগারে দিয়া এবং হিন্দু পেটিযটের সম্পাদক হরিশকে ধনে প্ৰাণে সারা করিয়া নিবৃত্ত হইল। এদিকে দীনবন্ধু স্বীয় নিদিষ্ট পথে অবাধে অগ্রসর হইলেন, “নবীন তপস্বিনী,” “বিয়ে পাগলা বুড়ে,” “সধবার একাদশী,” “লীলাবতী,” “জামাইবারিক” প্রভৃতি অদ্ভুত হাস্য-রসাত্মক নাটক সকল পরে *८झ ७थक* *८ऊ बलब्जि | শেষ দশায় তিনি “সুরধুনী-কাব্য” ও “দ্বাদশ কবিতা” নামে দুইখানি পদ্যগ্রন্থ প্ৰকাশ করেন। ইহার পবে তিনি দুবারোগ্য বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত হন এবং তাহার চবম ফল দাৰুণ বিস্ফোটকে তাহাকে শয্যাস্থ করে। সেই রোগেই ১৮৭৩ সালের নবেম্বর মাসে গতান্ত হন। তিনি যখন মৃত্যুশয্যাতে শযান, তখন তাহাব শেষ গ্ৰন্থ, “কমলে কামিনী’ নাটক যন্ত্রস্থ। এই তার শেষ সাহিত্য রচনা। তিনি সর্বজন-প্ৰিয় ছিলেন। তাহার চিবদিনের বন্ধু বঙ্কিমচন্দ্ৰ বলিয়াছেন-“র্তাহার স্বভাব তাদৃশ তেজস্বী ছিল না বটে, বন্ধুর অনুবোধে বা সংসৰ্গ দোষে নিন্দনীয় কাৰ্য্যেব। সংস্পৰ্শ তিনি সব সময়ে gDBBBG KBLDYLD DDDSDDD DDD DBBBS DDBDB KBBDB DDD uLLS যাহা পাপের কাৰ্য্য, এমন কাৰ্য্য দীনবন্ধু কখনও কবেন নাই।” বিষয্য কৰ্ম্মোপলক্ষে তিনি যত স্থানে গিয়াছিলেন, তন্মধ্যে কৃষ্ণনগরে অনেক কাল বাস করেন। এখানে তিনি স্থাষীরূপে থাকিবার মানসে একটি বাসভবন নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। সেই কৃষ্ণনগবে বাস কালেই লাহিড়ী মহাশয়ের সহিত তাহার আলাপ পরিচয ও আত্মীয়তা জন্মে। লাহিডী মহাশয়কে তিনি কি ভাবে দেখিতেন, তাহা তাহাব প্ৰণীত “সুবিধুনী কাব্য’ হইতে উদ্ধৃত নিম্নলিখিত কষেক পংক্তি হইতে বিশেষৰূপে বুঝিতে পাবা। যাইবে।
- क्षांकि eक शशं, DDDSLTDBLBKBS সাবল্যের পুত্তলিকা, পাবহিতে রত, সুখ দুঃখ সম জ্ঞান ঋষিদের মত । জিতেন্দ্ৰিয়, বিজ্ঞািতম, বিশুদ্ধ বিশেষ, बननांग्र विदांख्ठि क्षई ऐ5vice । একদিন তার কাছে কৰিলে যাপন, দশদিন থাকে ভাল দুবিনীত মন । दिछ। विख्झg-1छिनि मा इब्रबेिख्, তাৰ নাম বামতনু সকলে বিদিত ।”
“একদিন তঁর কাছে করিলে যাপন, দশদিন থাকে ভাল দুর্কিবনীত মন ।” এই বাক্যগুলি লাহিড়ী মহাশয়ের কি অকৃত্রিম সাধুতারই পরিচয় দিতেছে। সাধুতার কত প্ৰকার লক্ষণ শুনিয়াছি তন্মধ্যে একটি প্ৰধান এই যে, “তিনিই সাধু যার সঙ্গে বসিলে হৃদষের অসাধুভাব সকল লজ্জা পায় ও সাধুভাব সকল
