পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পৰিচ্ছেদ S. v. মধ্যে একটু নুতন ভাব আনিয়াছিল। কিন্তু দুৰ্গেশ-নন্দিনীতে আমরা যাহা দেখিলাম তাহা অগ্ৰে কখনও দেখি নাই। এরূপ অদ্ভুত চিত্রণ শক্তি বাঙ্গালাতে কেহ অগ্ৰে দেখে নাই। দেখিয়া সকলে চমকিয়া উঠিল। কি বর্ণনার বীতি, কি ভাষার নবীনতা, সকল বিষয়ে বোধ হইল, যেন বঙ্কিমবাবু দেশেব লোকের রুচি ও প্ৰবৃত্তিব শ্ৰোত পরিবর্তিত করিবাব জন্য প্ৰতিজ্ঞারাঢ় হইযা লেখনী ধারণ করিয়াছেন। অল্পদিন পবে “কপালকুণ্ডলা” দেখা দিল। ষে তুলিকা দুৰ্গেশ-নন্দিনীৰ নব্যনানন্দকার কমনীযতা চিত্ৰিত কবিয়াছিল, তাহা কপালকুণ্ডলার গাম্ভীৰ্য্যবাস-পূর্ণ ভাব সৃষ্টি করিল। লোকে বিস্ময়াবিষ্ট হইয়া যাইতে লাগিল । ক্রমে মৃণালিনী, চন্দ্ৰশেখব, বিষবৃক্ষ, কৃষ্ণকাস্থের উইল, আনন্দমঠ, দেবী চৌধুবাণী, কমলাকান্তের দপ্তর, সীতাবাম, রাজসিংহ প্ৰভৃতি আবও অনেকগুলি উপন্যাস প্ৰকাশিত হইয়া বঙ্কিমচন্দ্ৰকে বঙ্গীয় ঔপন্যাসিকদিগের শীর্ষ ह्राgन छा°न कब्जि । বঙ্কিমবাবু স্বপ্রণীত গ্ৰন্থ সকলে এক নূতন বাঙ্গালা গদ্য লিখিবাব পদ্ধতি অবলম্বন করিলেন। তাহা একদিকে বিদ্যাসাগৰী বা অক্ষয়ী ভাষা ও অপবদিকে BDDD DBDBDB BDDDBLSS S DBLBDL DBBDDDS DDB BDBBDB S SBBuB মাতুল দ্বাবকানাথ বিদ্যাভূষণ মহাশষ তাহার সম্পাদিত সোমপ্রকাশে বঙ্কিমবাবু SLL DDDDB DBBDBDBDBBBDDBB DB SLDJEEBB DDLLDDS uDS utBBBDS DBuBiD BiSS DBDDDB SiDS BDDB DBBDBDSSuuS BDDDS DD SuDuS S DB তাহারা তৎসঙ্গে “পোড়া” বলে, কেহই “শবপোডা” বা “মডাদাহ” বলে না। র্তাহার মতে বঙ্কিমী দল ঐ রূপ ভাষা ব্যবহাব দোষে দোষী। আমবা, সংস্কৃত কালেজেব ছাত্রদল, সোমপ্রকাশেব পক্ষাবলম্বন করিলাম এবং বঙ্কিমী দলকে “শব পোডা মডাদাহেব দল” বলিযা বিদ্রোিপ করিতে আবন্ত কবিলাম । বঙ্কিমের দল ছাডিলেন কেন ? তাহাবা সোমপ্রকাশের ভাষাকে “ভট্টাচায্যেব। চানা” নাম দিয বিদ্রেরূপ করিতে লাগিলেন । ১৮৭২ সালে “বঙ্গদর্শন” প্ৰকাশিত হইল। বঙ্কিমের প্রতিভা আর এক আকারে দেখা দিল। প্ৰতিভা এমনি জিনিষ, ইহা যাহা কিছু স্পর্শ করে তাহাকেই সজীব কবে । বঙ্কিমেব প্ৰতিভা সেইৰূপ ছিল। তিনি মাসিক BBBBD BBuDD DuuDuD LTDD DDS gD BB DBBDBDBDS BDD প্ৰকাশ মাত্র বাঙ্গালির ঘবে ঘরে স্থান পাইল । তাহাব সকলি যেন চিত্তাকর্ষক, সকলি যেন মিষ্ট । বঙ্গদর্শন দেখিতে দেখিতে উদীয়মান সুৰ্য্যের ন্যায় লোক চক্ষেব সমক্ষে উঠিয়া গেল । বঙ্কিমচন্দ্র যখন বঙ্গদর্শনের সম্পাদক তখন তিনি রুসোর সাম্যভাবের পক্ষ, উদারনৈতিকের অগ্রগণ্য এবং বেস্থাম ও মিলের হিতবাদের পক্ষপাতী। তিনি তাহার অমৃতময়ী ভাষাতে সাম্য নীতি একপ করিয়া ব্যাখ্যা করিতেন যে, দেখিয়া যুবকদলের মন মুগ্ধ হইয়া যাইত। কিন্তু