পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Graf of Ra পঠদ্দশাতে ইংলেণ্ডে গিয়া উদার-নৈতিক ও ভাবতহিতৈষী ফসেট প্রভৃতির সহিত মিশিষ্য রাজনীতির চর্চা কবিতেন । দেশে ফিরিয়া আসিয়াই দেখিলেন দেশেব মধ্যবিত্ত শ্রেণীবি মানুষদের জন্য কোনও রাজনৈতিক সভা নাই , তাই উদ্যোগী হইয়া সুরেন্দ্ৰনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় প্ৰভৃতি বন্ধুগণেব সহিত একযোগে ১৮৭৬ সালে ভাবত সভা স্থাপন করিলেন । ইহা অগ্ৰেইট উক্ত হুইযাছে । তিনি প্ৰথম কয়েক বৎসব ভারতসভার পবামৰ্শদাতা, নির্বাহকৰ্ত্তা, তত্ত্বাবধাষক সকলি ছিলেন । পাবে আপবোবা তাহাতে যোগ দিলে এবং কাৰ্য্যভাব গ্ৰহণ কবিলে তিনি কমিটিতে থাকি যা চিরদিন ইহার কায্যের সহায়তা করি যা আসিযাছেন। ন্যাসনাল কংগ্ৰেসেব তিনি একজন উৎসাহী DBDBD uBB S S LDuuDD DBDDBD S KDBB DBB KBBLDS aBDDS ggK DDD মান্দ্ৰাজ অধিবেশনে ইহাব সভাপতিব কাৰ্য্য কবিযাছিলেন । এ সকল বলিলেও তিনি কি কােপ স্বদেশ-প্ৰেমিক ছিলেন, তাহ বলা হইল। না । তিনি যখনি যে স্থানে যে অবস্থাতে থাকি যাছেন, স্বদেশেব হিতচিন্তা তাহার হৃদযের সর্বোচ্চ স্থান অধিকাব কবিয়া থাকি যাছে । ১৮৯৭৷৷১৮৯৮ সালে তাহাব দুই পুত্রকে শিক্ষাবি জন্য ইংলণ্ডে প্রেরণ কবি। আবশ্যক হয়। তখন বন্ধুজনের পবামর্শে তিনিও স্বাস্তোব জন্য তাহাদেব সঙ্গে গিয়াছিলেন। স্বাস্থ্যের জন্য গেলেন বটে, কিন্তু সেখানে গিয়া তাঙ্গাব BBDDGSLSS0K SDuBD DBDB DDBDiY BB D S BBD ODDBBB DBBD DBDKK কবিয নানা সভাসমিতিতে ভাবতেব দুঃখেব কাহিনী বলিযা বেড়াইতে লাগিলেন , এবং এদেশে বা প্ৰতি ইংলণ্ডীয় বাজনীতিজ্ঞগণেব ও ইংবাজ জাতির দৃষ্টি আকর্ষণ করিবার চেষ্টা কবিতে লাগিলেন। বলিতে গেলে সেই গুকতব শ্রমেই তাহাব শৰীব ভাঙ্গি যা পডিল । তিনি দেশে ফিরিয| আসিলে দেশবাসিগণ তাহাব অভ্যর্থনাব জন্য টাউনহলে এক সভা করিলেন । সেই সভাতে বলিতে বলিতে তিনি অচৈতন্য হঈষা পড়িলেন। বন্ধুগণ বুঝিলেন কাল শক্ৰ ধরিয়াছে। সেই যে কি এক বোগ দেখা দিল, তাহাতেঙ্গ তাহাব প্ৰাণ গেল । মধ্যে মধ্যে অচৈতন্য হইতেন , এবং কোনও বিষয়ে আর পুর্বোেব ন্যান্য ভাবিতে ও খাটিতে পাবিতেন না। চিকিৎসকগণ ও পরিবাবিবৰ্গ তাহাকে চিন্তা ও শ্রম হইতে দুবে বাখিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিতে লাগিলেন। কিন্তু চেষ্টা কবিলে কি হইবে ? যে মানুষ চিরদিন আত্মচিস্তা ভুলিয়া স্বদেশের হিত-চিন্তা করিয়া আসিয়াছেন, তাহাকে কি সম্পূর্ণ নিবারণ করিয়া রাখা যায় । ১৯০৫ সালে ব্ৰাহ্মসমাজের মহোৎসবের সময় তিনি কাহারও নিষেধ না শুনিয়া প্ৰায় সমস্ত দিন ব্ৰাহ্মমন্দিরে ধৰ্ম্মসাধন ও ধৰ্ম্মালোচনার মধ্যে যাপন করিতে গেলেন। রাত্রে বাড়ীতে আসিয়া অনুস্থ হইয়া পড়িলেন। তদবধি তাহার দমদমাস্থ ভবনে ও কলিকাতার বাসগৃহে ভয়ে ভয়ে তাহাকে এক প্রকার বন্দীদশাতে রাখা হইত ; যাহাতে চিত্তের