পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V9) o R রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ BBS DBBBDBDB DBB D DBDDD DDD DS B DBDDY বন্ধুদের প্রতি কি প্ৰেম ! মুখে মিষ্ট কথা বলিতে জানিতেন না ; কাৰ্য্যে অকৃত্রিম তাজা প্ৰেম প্ৰকাশিত হইত। তিনি মুখে সর্বদাই বলিতেন, “ধর্শ্বেব উচু উঁচু কথা অধিক জানি না ; ধৰ্ম্মের গুঢ় তত্ত্ব অধিক বুঝি না ; পার্কাব দুই চারিটি কথা শিখাইযা গিয়াছেন; তাহাই ধ্যানে জ্ঞানে রাখিয়াছি, -একটা কথা এই, মনে, বাক্যে, কাৰ্য্যে খাটি থাকিতে হইবে ; দ্বিতীয় কথা এই, জীবনের কৰ্ত্তব্য সুচারুরূপে পালন করিয়া ঈশ্ববের পুজার উপযুক্ত হইতে হইবে।” । একাপে জীবনের কৰ্ত্তব্য পালন করিতে অল্প লোককেই দেখিয়াছি। ব্ৰহ্মময়ীকে সুখী করিবার জন্য তাহাব যে ব্যগ্রতা দেখিয়াছি তাহা অতীব প্ৰশংসনীয় ; তৎপরে নিজের অবস্থাতে পুত্ৰ কন্যাদিগকে যত উৎকৃষ্ট শিক্ষা GBBDS BBDBDBD BDBBD DD BDD DBBDD DDDS SBBBDDB BD YBBD কলিকাতা হইতে প্ৰবেশিকা পরীক্ষাতে উত্তীৰ্ণ করিয়া মান্দ্ৰাজে মেডিকেল কলেজে পাঠাই যাছিলেন। ইনিই পরে সুপ্ৰসিদ্ধ বৈজ্ঞানিক ডাক্তাব জে. সি. বসুর পত্নী হইয়াছেন । বন্ধুবান্ধবেব প্ৰতি কৰ্ত্তব্য স্বদেশের প্রতি কৰ্ত্তব্য এসকল বিষয়েও তাহার আচরণ আদর্শ-স্থানীয় ছিল । সংক্ষেপে বলি এইরূপ উদারচেতা, স্বজনবৎসল, কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠ স্বদেশ প্ৰেমিক মানুষ অল্পই দেখিয়াছি। TKSOE (AsæsoJk এইবার আমি এক বীরপুরুষের জীবনচরিত বর্ণনা করিতে যাইতেছি। বাঙ্গালীর মধ্যে একপ সাহসী, দৃঢ়চেতা, অকুতোভয়, বীর প্রকৃতির মানুষ অল্পই দেখিয়াছি। ইহার নাম দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়। কুলীনের দুর্গ বিক্রমপুব হইতে এই মানুষটি আসিয়াছিলেন ; এবং কিছুকাল আমাদের সঙ্গে বাস করিয়াছিলেন। সেই কয়েক বৎসরের মধ্যে নিজেব ছবি আমাদের হৃদযাপটে অবিনশ্বর অক্ষরে মুদ্রিত করিয়া রাখিয়া গিয়াছেন। দ্বারকানাথ বাঙ্গালা ১২৫১ ও ইংরাজী ১৮৪৫ সালে ৯ই বৈশাখ দিবসে পুর্ববঙ্গের বিক্রমপুর জেলার অন্তর্গত মাগুরখণ্ড গ্রামে জন্মগ্রহণ করিষাছিলেন। ইহাদের বংশ সুপ্ৰসিদ্ধ বেঘেব কুলীন বংশ। এই বেঘেব কুলীনগণ কুলমৰ্য্যাদাতে সর্বশ্ৰেষ্ঠ । ইহাদের সহিত বিবাহ-সম্বন্ধ স্থাপন করিবার জন্য অপরাপর কুলীনের ব্যস্ত। দ্বারকানাথের পিতা কৃষ্ণপ্ৰাণ গঙ্গোপাধ্যায় বিষয় কৰ্ম্ম উপলক্ষে সে সময়ে ফরিদপুরে বাস করিতেন। তিনি পরদুঃখকাতরতার জন্য বন্ধু বান্ধবের মধ্যে প্ৰসিদ্ধ ছিলেন। দ্বারকানাথ পিতার পরদুঃখকাতরতা প্রচুর মাত্রায় পাইয়াছিলেন ; কিন্তু বোধ হয় তাহার তেজস্বিনী, মনস্বিনী, ধৰ্ম্মপরায়ণ মাতাই তাহার চরিত্রকে প্রধানরূপে গঠন করিয়াছিলেন। তাহার মাতার দৃঢ়চিত্ততা বিষয়ে একটি জনশ্রুতি চলিত আছে। একবার তিনি তীৰ্থ দর্শনের মানসে