পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩০৮

V) y ब्रांभड वांश्gिों ७ठ३कांजौन क्वजमांच প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন। মনোমোহন উত্তবাধিকারী সুত্রে পিতার উদার ভাব व्नांख् कविभ्रांछिानन । মনোমোহন বাল্যকালে নদীয়া জেলাস্থ কৃষ্ণনগব সহরে স্বীয় পিতার নিকট থাকিয়া কৃষ্ণনগর কলেজে ইংরাজী শিক্ষা করেন । সেখান হইতে ১৮৫৯ সালে প্ৰবেশিকা পৰীক্ষাতে উত্তীর্ণ হন। তৎপুর্বেই ১৮৫৮ সালে টাকী শ্ৰীপুরেব বিখ্যাত বাযবংশেব অন্যতম। বংশধর শ্যামাচরণ রায়ের কন্যা স্বৰ্ণলতার সহিত তিনি পরিণয়-পাশে বদ্ধ হন। এই শ্ৰীপুবের রাষগণ সুপ্ৰসিদ্ধ বসন্ত বায়েব বংশজাত। কুলমৰ্য্যাদাতে ইহাব বঙ্গদেশেব কাব্যস্থ-সমাজে অগ্রগণ্য। বামলোচন নিজে পদ-গৌবাবে অগ্রগণ্য হইয৷ এই সুপ্ৰসিদ্ধ কায়স্থ-পরিবারেব সহিত বিবাহ সম্বন্ধ স্থাপন কবিয়াছিলেন। অগ্ৰেই উল্লিপিত হইযাছে যে, সে সমযে নীলের হাঙ্গামা ও আন্দোলনে সমগ্ৰ বঙ্গদেশে ও বিশেষ ভাবে নদীষা জেলা অতিশষ উত্তেজিত হইয়াছিল। নীলকবদিগেব অত্যাচাব ও প্রজাদেব ধৰ্ম্মঘট উভয চলিতেছিল। ঐ নীলেব হাঙ্গামা বালক মনোমোহনের চিত্তকে উত্তেজিত করে । কৃষ্ণনগরে থাকিতে থাকিতে ১৮৬০ সালে, তিনি নীলকরদিগেব বিকদ্ধে লিখিতে আরম্ভ কবেন। হিন্দু পেট্রিয়টেব সম্পাদক হরিশ্চন্দ্ৰ মুখোপাধ্যায় বিপজালে জডিত হইয়। অসমযে প্ৰাণত্যাগ কবাতে তাতা নাকি উক্ত পত্রিকাতে যথাসময়ে প্ৰকাশিত হইতে পাবে নাই ; এবং তাহতাই নাকি মনোমোহনকে ‘ইণ্ডিয়ান মিবাব” প্ৰকাশে উৎসাহিত কবিযাছিল । ১৮৬১ সালে মনোমোহন কলিকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে পাঠ কবিতে আসিলেন ; এবং এখানে আসিযা নবোদী যমান কেশবচন্দ্ৰ সেন মহাশয়ের সহিত বন্ধুতাসুত্রে বদ্ধ হইলেন। ইহাব দুই বন্ধুতে মিলিত হইয়া “ইণ্ডিযান মিরাব” নামে পাক্ষিক সংবাদপত্র বাহিব করিলেন । তাহা এক্ষণে দৈনিক হইমাছে , এবং কেশববাবুর পিতৃব্যপুত্ৰ শ্ৰীযুক্ত নরেন্দ্রনাথ সেনের দ্বাবা সম্পাদিত হইতেছে। ১৮৬২ সালে ঘোষজ মহাশয় সিভিল সাকিবস পরীক্ষা দিবাব জন্য ইংলণ্ডে গমন কবেন ; এবং সেখানে চাবিবৎসব বাস কবেন । ইহার মধ্যে তিনি দুইবাব সিবিল সার্কিবস পরীক্ষাতে উপস্থিত হন ; কিন্তু পরীক্ষাবি নিয়মান্দির পবিবৰ্ত্তন ঘটাতে দুইবারই অকৃতকাৰ্য হন। তৎপরে বারিষ্টারি পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হইয়া। ১৮৬৬ সালের জুন মাসে স্বদেশে প্ৰতিনিবৃত্ত হন । এই সময়ে র্তাহার পিতার মৃত্যু হয়। ১৮৬৭ সালের প্রারম্ভ হইতে তিনি কলিকাতা হাইকোটে বারিষ্টারি। কাৰ্য্য আরম্ভ করেন। বারিষ্টারি। আবন্ত করিবামাত্র তাহার প্রতিভা উক্ত কোর্টের জজ দিকের এবং দেশের লোকের নয়নগোচর হইল। তিনি অল্পদিনের মধ্যে প্ৰতিষ্ঠা লাভ করিলেন , এবং ফৌজদারী মোকদ্দমা বিষয়ে একজন সুবিজ্ঞ বারিষ্টার