পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vSR ब्रांवख्या बांौि ७ उ६कांौन दक्षांख BBDD DBBDK DBDBB YuBD DBS BDBSBDBDS DDDD SDYB সুত্রেও বহুসংখ্যক লোক তঁহার অনুগত ছিল । তাহার বাউী এখনও কৃষ্ণনগরে চৌধুরীবাড়ী বলিযা প্ৰসিদ্ধ। রামকৃষ্ণ প্ৰায় প্রতিদিন সন্ধ্যাকালে তাহার ভবনে গিয়া বসিতেন। সেখানে নসীরাম দত্ত প্ৰভৃতি আরও কয়েকজন আসিয়া জুটিতেন। সেই সাধুসঙ্গে ও সৎ প্রসঙ্গে রামকৃষ্ণের সায়ংকালটা সুখেই কাটিত । তিনি যাইবাব সময় কেশবচন্দ্ৰকে, পাবে বামতনুকে, সঙ্গে লইয়া যাইতেন। দেবী চৌধুরী মহাশষের ভবনে একব্যক্তি ইংরাজী জানিতেন। শিশুদিগকে তাহাব নিকটে ইংবাজী শিখিতে প্ৰবৃত্ত কবিয দিয়া বুদ্ধেবা ধৰ্ম্মালোচনাতে নিমগ্ন থাকিতেন। নসীবাম দত্তের উল্লেখ করিয বামতনু বাৰু র্তাহার দৈনিক লিপিতে এক স্থানে লিখিয়াছেন,-“হাষ। তঁহাকে আর এ জীবনে দেখিব না ।” এই নসীরাম দত্তেব বিষযেই কাত্তিকেযচন্দ্ৰ বায় লিখিয়াছেন -“কৃষ্ণনগরের মাঝেব পাডাবাসী নসীবাম দত্তেব পুত্ৰ যে এক পুজাব কোঠা প্ৰস্তুত কবেন, তাহার অব্যবহিত সম্মুখেব ভূমিব অধিকাৰী অন্য একজন ছিলেন। সেই ভূমিখণ্ড না পাইলে তাহাদেব পুজার কোঠা অকৰ্ম্মণ্য হয় বলিয়া ঐ পুত্ৰ তাহা বলপূর্বক অধিকাব করেন। ঐ অন্যান্য অধিকার বহিত করিবাব জন্য এক মোকদ্দম। উপস্থিত হয় । বিচাবিক ইহাব তদন্তেব জন্য ঐ স্থানে উপস্থিত হইলে, "অর্থী কহিলেন যে, “যদি প্ৰত্যৰ্থ আপনার সাক্ষাতে শুদ্ধ কহেন যে, এ ভূমি তাহার, তাহা হইলে 'আব আমি ঐ ভূমির দাবী বাখি না।’” নসীবামেব পুত্র পিতার স্বভাব জ্ঞাত থাকাতে তাতাকে বাটীর মধ্যে বাখিয়াছিলেন । বিচাবিপতির আদেশে তাহাকে তদন্ত স্থানে আসিতে হইল। বিচারকর্তা তাহাকে এ বিষয় জিজ্ঞাসা কবিবামাত্র তিনি অতি ক্ৰোধাভরে উত্তর করিলেন, “উহাকে ( পুত্ৰকে ) আমি ঐ ভূমি অধিকার কবিতে বিশেষরূপে নিষেধ কবিয়াছিলাম, তথাপি লক্ষ্মীছাড আমার কথা শুনে নাই, ঐ ভূমিতে আমার কোন সত্ত্ব নাই ।” রামকৃষ্ণ নিজে যেমন সাধু ছিলেন, তেমনি সাধু সদাশয় ব্যক্তিদের সঙ্গেই মিশিতেন। জনক-জননীব দুষ্টান্ত ও সদুপদেশ বৃথা যায় নাই। তাহাদের সন্তানগণ বয়োবুদ্ধিসহকাবে তেঁাতাদের দৃষ্টাস্থেব অনুসরণ করিতে লাগিলেন। জ্যেষ্ঠপুত্ৰ কেশবচন্দ্ৰ লাতিন্ডী শৈশব হইতে গুরুজনের প্রতি ভক্তি ও বাধ্যতা প্ৰভৃতি সদগুণের পবিচয় দিতে লাগিলেন। যৌবনের প্রাবম্ভে একবার তিনি গুরুজনের আদেশে গোযোডি হইতে নিজস্বন্ধে এক মণ চাউলের বস্তা বহিয়া দিয়াছিলেন। আর একবার একদিন সন্ধ্যাব সময়ে কেশবচন্দ্ৰ দেখিতে পাইলেন যে, পিতামহী ঠাকুরাণীর গৃহে উঠিবাব পৈঠাটি ভাঙ্গিয়া গিয়াছে। তখন কাতাকেও কিছু বলিলেন না ; পরে পিতামহী শয়ন করিলে, পাডার দুই একটি অনুগত সমবয়স্ক বালককে সঙ্গে লইয়া, রাতারাতি ইষ্টক প্ৰভৃতি ংগ্ৰহ পুর্বক, পৈঠাটি মেরামত করিয়া ফেলিলেন। প্ৰাতে পিতামহী