পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vy বামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ শোভিত ছিল , এক্ষণে কেবল কিংশুক ও শান্মলী বৃক্ষমাত্ৰ আছে। তথাপি বসন্তকালে এই তকরাজি বিকশিত রক্তবর্ণ কুসুমাবলিতে অলঙ্কত হইয অপুর্ব শোভা ধারণ কবে। প্ৰাষ পঞ্চবিংশ বৎসর অতীত হইল একদা BBDBBD DBBDBD DBDD DDBBDD DDDDSDBDBDBDBD i ELDLD DBBDBBD লিখিয়াছিলেন—“জগদীশ্বব সর্বভুতকে অদ্ভুত প্ৰদৰ্শনার্থ যেন রাশীভূত সিন্দুব बून्स कबिधांछन ।।” এই কবিজনেব মনোহবণকাৰী সুরম্য কানন যে বালক বামতনু ও তঁাহাব BDBBDBYBBDBD DBD BD LDDDD DDBDBD kBD DDD BDLDDDDS DDBD BBBBDD এক কালে বালক ছিলাম , অনেকেই পল্লীগ্রামে প্ৰকৃতির নিস্তািন্ধ রমণীয়তার মধ্যে বন্ধিত তই যাছি, সুতরাং বালক কালের সে সুখের কথা সকলেই স্মাবণ কবিতে পাবি। গ্রামের পাশ্বে যে কিছু রমণীষ দ্রষ্টব্য বিষয় ছিল, যে কিছু প্ৰাকৃতিক সৌন্দৰ্য্য ছিল, যে কিছু সম্ভোগ্য পদার্থ ছিল, আমবা কিছুই দেখিতে বা সম্ভোগ কবিতে ছাডি নাই । বালক রামতনু ও তাহাব বন্যস্যগণও ছাডেন নাই । সে সকল সম্ভোগে বা বস্তু এখন ও বিদ্যমান রহিযাছে কিন্তু হাষ। সে সম্ভোগের শক্তি হাবাই যাছি । জীবনেব ক্ষুদ্র সুখে সে অভিনিবেশ চলিয়া গিষাছে । বোধ হয়। হৃদয়ের প্রসন্নতা ও নিৰ্ম্মলতা হাবাইয়াছি বলিযাই তাহা চলিয়া গিয়াছে।। জগদীশ্বরেব এই সৌন্দৰ্য্যময় জগতে সুখেব আযোজন যথেষ্ট আছে , কিন্তু সে সুখ বোধ হাস কেবল পবিত্ৰ-চিত্ত ব্যক্তিব জন্যই আছে, অপরেব জন্য নহে । ক্ষিতীশবংশাবলী-চবিতকাব তাহাবই স্বপ্রণীত আত্মজীবনচরিতে ক্ষোভ কবিয়া বলিযাছেন -“বোধ হয যেন যৌবনের সঙ্গে সঙ্গে সকল সুখই তিবোতিত হইযাছে। পুর্নকালে যে সকল সুখ ভোগ করিয়াছি, সে সব সুখেব দিকে দৃষ্টিপাত কবিব মাত্ৰ যেন পলাইয়া যায়। ধাবিবাব সহস্ৰ চেষ্টা কবিলেও আর পাবা যায না । সেই শ্ৰীবন, সেই লালবাগ অদ্যাপি বৰ্ত্তমান আছে ; কিন্তু তৎসমুদয ত আব্ব আমাদের কাহারও দেখিতে স্মৃগৃহ। হয় না। স্পাহা দূরে থাকুক তাহাব নামও উল্লেখ করা যায় না।” DK DBBD DBB LBLBBDB BDDBB BD BBD DDD uB DDBLDLDDD বালাকাল গত হইয়াছিল। দক্ষিণ বঙ্গের অধিকাংশ ভূভাগ গঙ্গার তরঙ্গপৌত বালুকা-বাশির দ্বারা নিৰ্ম্মিত এবং অপেক্ষাকৃত অল্প কাল হইল মানবের আবাস ভূমিরূপে ব্যবঙ্গত হইয়াছে । চীনদেশীয় পবিত্ৰাজক ফাহিয়ান যখন ৩৯৯ খ্ৰীষ্টাব্দে ভারত-ভ্ৰমণের জন্য আগমন করেন, তখন তাম্রলিপ্তক বা তমলুক নগরকে সমুদ্রতটে দেখিযাছিলেন। এই নগব। উৎকলের সর্বপ্রধান বন্দর ও বৌদ্ধগণেব একটি প্ৰধান স্থান ছিল। তিনি এখানে সহস্ৰাধিক বৌদ্ধ যতিকে দর্শন করিয়াছিলেন। সেই তমলুক এখন সমুদ্র-তীর হইতে কতদূরে পড়িয়া রহিয়াছে! গঙ্গার তরঙ্গ-ধৌত বালুকারাশি দ্বারা গঙ্গার মুখভাগ ক্রমশঃ সমুন্নত হইয়া বঙ্গদেশের পরিসর কতই বন্ধিত হইতেছে। সাগরগামিনী নদী