পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ বিশেষতঃ কে কেমন দাতা, শ্ৰাদ্ধ দুর্গোৎসবে কে কত পুণ্য করিলেন, ইহারই মুখ্যাতি ও অখ্যাতি সর্বত্র কীৰ্ত্তন এবং ধনদাতাদিগের যশ ও মহিমা সংস্কৃত LLLDDDD EE DBBB BBDDBS BDBLDDLD BDBD D BBLBD SDSBDB DDD প্ৰশংসা লাভের আশ্বাসে, বিন্যাশূন্য ভট্টাচাৰ্য্যদিগকেও যথেষ্ট দান কবিতেন। শূদ্র ধনীদিগের উপরে তাহদের আধিপত্যের সীমা ছিল না। তঁহাৱা শিষ্যবিত্তাপহাবক মন্ত্রাদাতা গুৰুব ন্যায় কাহাকেও পাদোদক দিয়া, কাহাকেও পদধূলি দিয়া যথেষ্ট ধন উপাৰ্জন করিতেন । ইহার নিদর্শন অদ্যাপি গ্রামে DDBLBD DDD BDBDDOS S S S SYBDBBDBBDS S DBEBBDBD S TBDLLDLL DTDBLu DDB BBLLDBD LBDB gDD SYDLDLL DB DBBLB BLBDDBDBD DDBDBDS SDB SYL Bz C LBDuDuBBYB BBBuBDBDS S SDiDiD DDDDDBB অ্যাদিশাস্ত্ৰ বেদে এত অবহেলা ও অনভিজ্ঞতা ছিল যে, প্ৰতি দিন তিনবার কবিয়া যে সকল সন্ধ্যাব মন্ত্র পাঠ কবিতেন, তাহার অর্থ অনেকে জানিতেন। केि न। जहन्गश् ।।” একদিকে যখন সহরের এই প্ৰকার অবস্থা তখন অপরদিকে ঘোর আন্দোলনে সহািব কম্পিত হইতেছিল । সে আন্দোলনেব। প্ৰথম কারণ বামমোহন বায়েব উত্থাপিত ধৰ্ম্মান্দোলন। এই যুগ-প্ৰবৰ্ত্তক মহাপুরুষের জীবনচরিত সকলোবই বিদিত, তথাপি সংক্ষেপে কিঞ্চিৎ বর্ণন কবিতেছি :- ১৭৭৪ খ্ৰীষ্টাব্দে বৰ্দ্ধমান জেলাব অন্তৰ্গত খানাকুল ক্লষ্ণনগরেব সন্নিহিত বাধানগর গ্রামে বাজ রামমোহন বায়ের জন্ম হয় । তাহার পিতা রামকান্ত বায় শৈশবে তাহাকে নিজভবনে সামান্যৰূপ শিক্ষা দিয়া ৯/১০ বৎসব বয়সেৰ সময়ে পারসী ও আববী ভাষা শিক্ষাব্য জন্য পাটনা নগরে প্রেরণ করেন। সেখানে তিনি ১৫/১৬ বৎসব পৰ্য্যন্ত থাকিয়া পাবসী ও আরবীতে সুশিক্ষিত হন। একপ জনশ্রুতি যে, পাটনা বাসকালে কোবাণ পাঠ কবিয হিন্দুদিগেব প্ৰচলিত পৌত্তলিকতার প্রতি র্তাহাব অশ্রদ্ধা জন্মে। ষোড়শবর্ষ বয়ঃক্রম কালে তিনি ঐ পৌত্তলিক প্ৰণালীর দোষকীৰ্ত্তন করিষা পাবাসীতে এক গ্ৰন্থ DBB BBDD SLDLDD DBB Dt DDDD BDDB DBDDB BBDBDB BDD S BBD মনান্তর নিবন্ধন তিনি পিতৃভবন পবিত্যাগ পুর্বক সন্ন্যাসী ফকীবদেব সঙ্গে দেশভ্রমণে বহির্গত হন। নানা দেশ ও নানা তীর্থ পৰ্য্যটন কবিয অবশেষে তিব্বতদেশে উপস্থিত হন। সেখানে বৌদ্ধমতাবলক্ষ্মীদিগের কুসংস্কার ও পৌত্তলিকতাব প্ৰতিবাদ কবাতে, তাহাবা তঁহার প্রাণহানি কবিতে উদ্যত • হয় । তখন তিনি তিববতবাসিনী কতিপয় বমণীর সাহায্যে রক্ষা পাইয়া স্বদেশে পলাইয়া আসেন । আসিয়া কাশীধামে সংস্কৃত ভাষার অনুশীলনে নিযুক্ত হন। এই সময়ে তাহার পিতার সহিত তাহার পুনরায় সম্মিলন হয়। পিতা তঁহাকে স্বদেশে ফিরাইয়া আনেন এবং বিষয়কৰ্ম্মে প্ৰবৃত্ত করেন। পিতার আদেশে দ্বাবিংশতি বর্ষ বয়ঃক্রম কালে তিনি স্বীয় চেষ্টাতে ইংরাজী