সেমিষাগ } 感 সেমবিক্রেত সোমের অংশু অর্থাৎ তত্ত্ব সকল পরীক্ষা করিতে থাকে এবং পরিস্কার করিতে থাকে। পরে ১৭ জন ঋত্বিক সমভিব্যাহারে যজমান তথায় আগমন করিয়া তাহী ক্রয় করেন। অন্ত কিছু দিয়া ক্রয় করিলে হইবে না, একটা অরুণ-বর্ণ পিঙ্গলচক্ষু এক বৎসরের গোবৎস দিয়া ক্রয় করিতে হইবেক । এতাদৃশী গাভীট উপস্থিত করিয়া প্রথমতঃ অধ্বযু্যর সঙ্গে সোম-বিক্রেতার ক্রয় বিক্রয়ের কথা হয় । সেই কথা গুলি বড় আশ্চৰ্য্য । যথা— প্রথমে অধ্যযু বলেন, “অয়ি ভো বিক্রেতবস্তে সোমে রাজা ?” রাজা সোমকে কি তুমি বিক্রয় করিবে ? সোম-বিক্রেত “অস্তি বিক্রেতব্যঃ” “ই বিক্রয় করিতে হইবে।” অধ্ব। “গো: কলয় মূল্যেন ক্রাণীমঃ” এই গাভীর ষোল অংশের এক অংশ মূল্য দিয়া আমরা কিনিব। সোম—“ইতোহপি ভূয়ং সোমে রাজহির্ভূতি” রাজা সোম ইহা অপেক্ষ অধিক মূল্য পাইবার যোগ্য । আধব । ‘সত্যং গোরপি বিশিষ্ট্রে মহিমা । পয়ঃ ক্ষীরসারঃ দধ্যামিক্ষ নবনীতমুদখিৎ ঘূতম্ ইত্যেবমাদীনি সংসারোপযোগিবস্তুজাতানি গোভাঃ সমুদ্ভবত্তি।” সত্য বটে যে, সোম অধিক মূল্যবান ; কিন্তু গাভীরও বিশিষ্ট মহিমা আছে । তুমি দেখ,—দুগ্ধ, ক্ষীর-সার অর্থাৎ সর বা মালাই, দধি, আমিক্ষা অর্থাৎ ছানা, নবনীত, উদশ্বিৎ অর্থাৎ তক্র বা ঘোল, স্কৃত ইত্যাদি অনেক প্রকার বস্তু গাভী হইতে পাওয়া যায়। * * সোমবি—“অস্তু তৎ তথাপি গেীঃ ষোড়শাংশাদধিকং সোমে রাজহুহঁতি ৷” সত্য বটে, তথাপি রাজা সোম গাভীর ষোড়শাংশের অধিক মূল্যের যোগ্য। ক্রমে অধ্বযু ৪ ভাগের এক ভাগ মূল্য দিয়া কিনিতে চাহেন। পরে ৩ ভাগের এক ভাগ দিয়া, ক্রমে অৰ্দ্ধেক, ক্রমে সেই সম্পূর্ণ গাভীট দিতে স্বীকৃত হন, তখন সোমবিক্রেতা বলেন, “বিক্রীতে ময় সোমঃ পরন্তু বস্ত্রাদিকং পারিতোধিকমপ্যহং লব্ধ মিচ্ছামি । আমি সোমৰিক্রয় করিলাম, পরস্তু পারিতোধিক পাইতে ইচ্ছা করি ; পরে বিক্রেতাকে পারিতোষিক দিয়া রাজ সেমকে শকটে উঠাইয়া সেই প্রাচীন-বংশ নামক যাগ-গৃহে পুৰ্ব্ব দ্বার দিয়া আনিয়া *আহবনীয়' নামক অগ্নি-কুণ্ডের দক্ষিণ দিকে এক খানি কাষ্ঠপীঠের (পিড়ি ) S BDD BBB BBBB DDDD BBBBS BB BB BBB DBSBB BBB জধ্যানয়তি ল বৈশ্বম্বেব্যামিক্ষ” এই প্রতিই তাহার প্রমাণ ।
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।