রত্ন-রহস্ত । & は - “গুরুত্বং তুলনে যন্ত তদ্ঘনং মৌক্তিকং বরম্ " যাহা ওজনে ভারি তাহ “ঘন” । এই ঘন গুণবিশিষ্ট মুক্ত সৰ্ব্বাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ । স্নিগ্ধগুণ যথা— “মেহেনৈব বিলিপ্তং যত্ত্বৎ স্নিগ্ধমতি গদ্যতে।” যাহা স্নেহ ( বৃত ও তৈলাদি ) স্ৰক্ষিতের ন্তায় দেখায়, তাহ “স্নিগ্ধ’ নামে খ্যাত । সস্থায়গুণ যথা— “ছায়াসমন্বিতং যচ্চ সচ্ছায়ং তন্নগদ্যতে ” যে মুক্তর কোন না কোন ছায়া ( কান্তি ) বৰ্ত্তমান থাকে, তাহা “স্বচ্ছায়” নামে কথিত হয় । ( মুক্তাফলের ছায়া কি ? তাহ ছায়পরীক্ষাস্তলে বলা যাইবে । ) অক্ষুটতগুণ যথা— “ত্রণরেখাবিহীনং যন্তং স্তাদ ফুটিতং শুভম্।” যে মুক্তায় ব্রণ অর্থাৎ কোন প্রকার ছিদ্রাকার চিহ্ন নাই বা কেনপ্রকার রেখা নাই, সেই (বেদাগ মুক্ত “অক্ষুটিত” বলিয়া গণ্য এবং তাহ অতীব শুভদায়ক। বস্তুতঃ বেদাগ মুক্তাই মূল্যবান ও প্রাপ্য। অগ্নিপুরাণের রত্নপরীক্ষা প্রকরণে মুক্তাফলের প্রধান কল্পে চারিট গুণের उँल्लथ छूठे श्ञ । बथा “বৃত্তত্বং শুক্লতা স্বচ্ছং মহত্তং মৌক্তিকে গুণাঃ।” বস্তুতঃ এই চারি গুণের দ্বারাই মুক্তার মূল্যের তারতম্য নিৰ্দ্ধারণ করা হইয়া থাকে । মুক্তাসম্বন্ধীয় নির্দিষ্ট ৮টি গুণের কথা বলা হইল ; বস্তুতঃ এতদ্ভিন্ন আরও কয়েকটি মহাগুণ আছে। যাহা থাকিলে রত্নতত্ত্ব-পরীক্ষকেরা তাদৃশ মুক্তকে মহারত্ন বলিয়া বিবেচনা করিয়া থাকেন । সেই কয়েকটি মহাগুণ এই— “ভ্রাজিষ্ণু কোমলং কান্তং মনোজ্ঞং ফরতীব চ। স্রব তীব চ স্বত্বনি তন্মহারস্তুসংজ্ঞিতম্ ॥” “খেতকাচসমাকরিং শুভ্রাংশুশ হযোজিতম্।” “শশিরাজপ্রতিচ্ছয়িং মৌক্তিকং দেবভূষণম্।” 3 ఫిలి
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।