রত্ন-রহস্য ? ሣU `ਚੋਂ জাতিভেদস্তু গোমেদেইপি প্রকাগুতে।” "ব্রাহ্মণঃ শুক্লবৰ্ণঃ স্তাৎ ক্ষত্রিয়ো রক্ত উচ্যতে। আপীতোবৈগুজাতিস্তু শূদ্ৰস্থানীল উচ্যতে ॥” ষাছ শ্বেতাভ তাহ ব্ৰাহ্মণ জাতি, রক্তের আভা থাকিলে তাহী ক্ষত্ৰিয় জাতি, কিঞ্চিৎ পীত থাকিলে বৈপ্ত জাতি, এবং নীল আভা থাকিলে তাহ শূদ্র জাতি । ছায় { অদ্যান্ত মণির ন্যায় ইহারও চারি প্রকার ছায়া আছে । “ছায়া চতুৰ্ব্বিধ শ্বেত রক্ত পীতাইসিতা তথা ।” শ্বেতছায়া, রক্তছীয়া, পীতছায়া ও নীলছায়া । গোমেদমণির এই চারি প্রকার ছায়া হয় ; পরস্তু পীতের ভাগ প্রত্যেক ছায়ায় অনুগত থাকে এবং পীতই অধিক বলিয়া ইহার নাম “পীতমণি’ । মাংস প্রভব ধাতুবিশেষকে মেদ বলে। মাংস কায়াগ্নির দ্বার। পাক প্রাপ্ত হইয়া মেদ উৎপাদন করে, তাহা মাংসেই আশ্লিষ্ট থাকে । গোমাংসের মেদ যেরূপ পীতবর্ণ এই মণিও সেইরূপ পাতবর্ণ। সুতরাং গোমেদ-নাম অযোগ্য হয় নাই। দোষ । “যে দোষা হীরকে জ্ঞেয়াস্তে গোমেদমণাবপি ।” হীরক-প্রকরণে হীরকের যে সকল দোষ উক্ত হইয়াছে, গোমেদমণিতেও সেই সকল দোষ জানিবে । হীরকের দোষ কি কি ? তাহ হীরক প্রস্তাবে বিশেষরূপে বিবৃত হইবেক । এক্ষণে স্থলতর দোষের উল্লেখ করিতেছি। “লঘুরিরূপোহতিপরোহন্তমান স্নেহোপলিপ্তোমলিন খরোহপি । করোতি গেমেদমণির্বিনাশং সম্পত্তিভোগাবলবীৰ্য্যরাশেঃ ” লঘু অর্থাৎ ওজনে হাল্কা, বিরূপ অর্থাৎ দেখিতে বিবর্ণ, অত্যন্ত থর অর্থাৎ কর্কশ, স্নিগ্ধতাসত্ত্বেও মলিন, এরূপ গোমেদমণি ধারণ করিলে সম্পত্তি, ভোগ, বল ও বীৰ্য্য বিনাশ হয় । -- স্বাক্ষামুহুঙ্ক গুণ সকল হীরক প্রস্তাব হইতে জ্ঞাতব্য ; পরস্তু স্থলত্তর গুণ এই বে ¥8ፃ
- $8