श्रृङ्गे-ङ्गकृछ । 氰y থাকে, সে হীরক ধারণ করা দুয়ে থাকুক, গৃহে রাখিলেও, ইচ্ছা-মৃত্যু-ব্যক্তিরও মরণ হয়। (১ •) যে ব্যক্তি গুচি ও শুদ্ধচিত্ত হইয়া সৰ্ব্বদা তীক্ষাগ্ৰ, নিৰ্ম্মল ও সর্বপ্রকার দোষবর্জিত হীরক ধারণ করে, দিন দিন তাহার ঐ, সম্পত্তি, পুত্র, ধন, ধান্ত, গো ও অন্তান্ত পশু সকল বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়। (১১) - ভারতবষীয় রত্নশাস্ত্রে ও জ্যোতিঃশাস্ত্রে এইরূপ অনেক কথা আছে । রত্নধারণের সঙ্গে শরীরের উল্লিখিত দোষগুণের সহিত যে কি সম্পর্ক আছে, তাহা আমরা বুঝিতে পারি না। যাহাই হউক, শাস্ত্রের লেখাগুলিমাত্র বলিলাম। স্ত্রীলোকেরা সকল রত্নই ধারণ করিবেন ; কিন্তু যে নারীর সস্তানকামনা থাকিবেতিনি যেন হীরক ধারণ না করেন। যদি করেন, তবে দীর্ঘ, চিপিট, ক্ষুদ্র ও গুণহীন হীরক ধারণ করিবেন। প্রশস্ত হীরক ধারণ করিলে, র্তাহার সস্তানের ব্যাঘাত হুইবেক । যথা— “নাৰ্য্যা বজ্রমধার্য্যং গুণবদপি সুতপ্রস্থতিমিচ্ছস্ত্য । অন্যত্র দীর্ঘচিপিটহুস্বাৎ গুণৈব মুক্তাচ্চ ॥” বৃহৎসংহিতাতেও এই কথা আছে। যথা— “বজং ন কিঞ্চিদপি ধারয়িতব্যমেকে পুত্রার্থিনীভিরবলাভিরুশস্তি তজ জ্ঞাঃ । শৃঙ্গটচিপিটধান্তবৎ স্থিতং যৎ শ্রোণীনিভঞ্চ শুভদং তনয়ার্থিনীনাম্।” এতদ্বভিন্ন শুক্রাচাৰ্য্যপ্রোক্ত রত্নপরীক্ষাপ্রকরণেও উক্ত হইয়াছে যে, SD DBBB BBBB DD DBB BBBB S BBBBB DDB BBB BB হীরক ধারণ করিবেন না । পুত্রোৎপত্তির সঙ্গে হীরক-ধারণের যে কি সম্বন্ধ আছে, তাহা আমরা বুঝি না। ’ “অম্ভস্তরতি যদ্বজং অভেদ্যং বিমলঞ্চ যত । সংকোণং শক্ৰচপাতং লঘু চার্কনিভং শুভম্।” “অন্তঃপ্রভত্বং বৈমলাং স্কুসংস্থানত্ত্বমেব চ।” “স্থধাৰ্য্য নৰ ধাৰ্য্যন্ত নিম্প্রভা মলিনাস্তথা।” "stঃ মশর্করা যে চ তেইপাধার্য শুভেচ্ছ্বভিঃ " | অগ্নিপুরাণ। .
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।