পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रङ्ग-ब्रठ्छ । **t অস্তান্ত রত্বের স্তায় বিক্রমেরও চারি প্রকার জাতি আছে। যথা,--- “ব্রহ্মাদি জাতিভেদেন তচ্চতুবিধমুচ্যতে । অরুণং শশরক্তাখ্যং কোমলং স্নিগ্ধমেব চ | প্রবালং বিপ্রজাতিঃ স্তাৎ সুখবেধ্যং মনোরমম্। জবা বন্ধক সিন্দুর দাড়িমী কুহুমপ্রভম। কঠিনং দুর্বেধ্যমস্নিগ্ধং ক্ষত্ৰজাতিং তদুচ্যতে । পলাসকুসুমাভাসং তথা প tটলসন্নিভম্। বৈশুজাতির্ভবেৎ স্নিগ্ধং বর্ণাদ্যং মন্দকান্তিমং। রক্তোৎপলদলাকারং কঠিনং ন চিরদ্যুতি । বিক্ৰমং শূদ্ৰজাতি শুদ্বায়ুবেধ্যং তথৈৱ চ ॥” পূৰ্ব্বোক্ত প্রথম শ্রেণীর প্রবালকে ব্রাহ্মণ জাতি বলা যায়। ব্রাহ্মণজাতীয় বিক্রমই সুন্দর, সুখবেধ্য ও ধারণে শুভ প্রদ হয় । ২য় শ্রেণীর প্রবাল ক্ষত্রিয় জাতি বলিয়া গণ্য, তাহা অপেক্ষাকৃত কঠিন সুতরাং দুৰ্ব্বেধ্য ও অস্নিগ্ধ। ৩য় শ্রেণীর বিক্রম বৈশুজাতি মধ্যে গণ্য। এই জাতীয় বিদ্রুম স্নিগ্ধ বটে, ইহার বর্ণও উত্তম বটে, কিন্তু ইহার লাবণ্য অল্প । ৪র্থ শ্রেণীর বিদ্রুম শূদ্ৰজাতীয় বলিয়া পরিগণিত। শূদ্রজাতীয় বিদ্রুম অতি কঠিন এবং তাহার ছতি অল্পকালেই বিনষ্ট হইয়া যায় । “রক্তত স্নিগ্ধতা দীৰ্য্যং চিরদ্যুতি সুবর্ণত । প্রবালানাং গুণাঃ প্রোক্ত{ঃ ধনধান্তকরণঃ পরীঃ ॥* মুরাগ, সুস্নিগ্ধ, সুখবেধ্য, বহুকালস্থায়ী লাবণ্য, সুন্দরবর্ণ, এই কয়েকট প্রবালের প্রধান গুণ। গুণবান প্রবাল ধারণেই ধনধান্ত লাভ হইয়া থাকে। “হিমাদ্রে যত্ত্ব,সংজাতং তদ্রক্তমতিনিষ্ঠুরম্। তস্ত ধারণমাত্রেণ বিষবেগঃ প্রশম্যতি ||” হিমালয় সৰ্ব্বরত্বের মাকর, না হয় এমন রত্নই নাই। এতাদৃশ হিমালয়ে যে এক প্রকার প্রবাল জন্মে, তাহ রক্তবর্ণ ও অতি কঠিন, তাহ ধারণ করিলে विष नटै श्ब्र । “শুদ্ধং দৃঢ়ং ঘনং বৃত্তং স্নিগ্ধং গাত্রস্তুরঙ্গ কম। সমং গুরু দিরাহীনং প্রবালং ধারয়েৎ শুভম্।” রাঞ্জনির্ঘণ্ট । 表蟹@