! झुङ्गे-ब्रङ्झै وفي لا . বিশুদ্ধ অর্থাৎ গুমিকাদি দোষরহিত, দৃঢ়, ঘন অর্থাৎ সংহত, বৃত্ত অর্থাৎ মুগোল, স্নিগ্ধ, সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর ও সুন্দরবর্ণবিশিষ্ট, সমান, ওজনে ভারি, সিরাশূন্ত,— এরূপ প্রবাল শুভজনক এবং এই গুভ প্রবালই ধারণ করিবেক । “বিবর্ণতা তু থরতা প্রবালে দুষণদ্বয়ম্। রেখা কাকপদে বিন্দুৰ্যথা বঞ্জেযু দোষকৃৎ । তথা প্রবালে সৰ্ব্বত্র বর্জনীয়ং বিচক্ষণৈঃ ” বিবর্ণ ও থর অর্থাৎ খশ খশে, এই দুইটা প্রধান দোষ। তদ্ভিন্ন রেখা প্রভৃতি আরও কয়েকটা দোষ আছে, তাহাও পরিত্যাজ্য । - “রেথ হন্তাৎ যশোলক্ষ্মীমাবর্তঃ কুলনাশনঃ । পট্টলো রোগকৃৎ খ্যাতে বিন্দুধ নবিনাশকৃৎ। ত্ৰাসঃ সঞ্জনয়েৎ ত্রাসং নীলিকা মৃত্যুকারিণী ॥” রেখা থাকিলে সে প্রবাল ধারণে যশ ও লক্ষ্মীভাগ্য ধ্বংস করে । আবৰ্ত্ত থাকিলে তাহ বংশনাশক হয়। পট্টল নামক দোষ ( ইহ হীরক-পরীক্ষায় বিবৃত হইয়াছে) রোগ আনয়ন করে। বিন্দু থাকিলে তাহ ধন বিনাশ করে । ত্রাসনামক দোষ ( ইহাও হীরকোত্ত দোষ ) ভয় উৎপাদন করে। নীলিকা দোষ থাকিলে তাহ মৃত্যুকর হয়। “ধারণেইস্তাপি নিয়মে জাতিভেদেন পূৰ্ব্ববৎ। বিরূপজাতিং বিষমং বিবণং খরং প্রবালং প্রবহস্তি যে ষে । তে মৃত্যুমেবাত্মনি বৈ বহস্তি সত্যং বদত্যেষ যতে। মুনীন্দ্রঃ ” অন্তান্ত রত্নের ন্যায় প্রবাল রত্ন ধারণেও জাত্যাদি নিয়ম আছে। যথা—বিবর্ণ, বিজাক্তি, বিষম (উচ্চ নীচ ), কর্কশ,-যে ষে ব্যক্তি এরূপ প্রবাল ধারণ করে— সে ব্যক্তি আপনার মৃত্যু বহন করে, ইহা মুনিশ্রেষ্ঠ বলিয়াছিলেন ; সুতরাং যে ইহা সত্য । স্লাজনির্ঘণ্টকার বলেন যে,-- “গৌরং রঙ্গং জলাক্রান্তং বক্রং হুঙ্কং সকোটয়ম্। রক্ষং কৃষ্ণং লঘু শ্বেতং প্রবালমগুভং ত্যজেৎ ॥” গৌরবর্ণ, ব্লঙ্গ ও জলভাবাপন্ন ( ইহা বৈদূর্ঘ্য প্রস্তাবে বলা হইয়াছে ), বক্র, হুঞ্জ, কোটর অর্থাৎ ছিদ্রপ্রায় চিহ্নযুক্ত, রুক্ষ, কৃষ্ণবর্ণ, হাস্ক, শ্বেতদাগযুক্ত,—এরূপ প্রবাল অশুভজনক, অতএব তাহ ত্যাগ করবেক। Y নীতি শাস্ত্রকার ভগবান শুক্রাচাৰ্য্য স্পষ্টীক্ষরে ব্যক্ত করিয়াছেন যে, কেবল ^ २१ 8
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।