পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ysy ब्रुङ्ग-ब्रएछ । সুলক্ষণ । রত্নবিৎ শুক্রাচার্য্য ঋষি ইহাকে মধ্যম শ্রেণীর রত্ন বলিয়াছেন, কেহ বা ইহাকে মহারস্তু-মধ্যে গণনা করিয়াছেন। কেহ নবসংখ্যকৃ মহীরত্নের মধ্যে গণনা না করিয়া, একাদশ রত্ন মধ্যে গণনা করিয়া ইহার স্বল্পত জানাইয়াছেন। “সুচ্ছায়পীত গুরুগাত্ৰমুরঙ্গ শুদ্ধং স্নিগ্ধঞ্চ নিৰ্ম্মলমতীব সুবৃত্তশীতম্। যঃ পুষ্পরাগসকলং কলয়েদমুষ্য পুষ্ণাতি কীৰ্ত্তিমতিশৌর্য্যস্থখায়ুরথান ।” সুন্দর পীত, ছায়। বা বর্ণবিশিষ্ট, ওজনে ভারি, সুন্দরকাস্তি এবং সৰ্ব্বাঙ্গে সমান রঙ, পরিষ্কার, স্নিগ্ধ, স্বচ্ছ, সুগোল ও সুশীতল,—যে ব্যক্তি এতদ্রুপ পুষ্পরাগ মণি ধারণ করে, তাহার কীৰ্ত্তি ও শৌর্য্য বীৰ্য্য বৃদ্ধি হয় । সুর্থী, দীর্ঘায়ু ও ধনবানও হয় । কুলক্ষণ । “কৃষ্ণবিন্দ্বঙ্কিতং রুক্ষং ধবলং মলিনং লঘু। বিচ্ছায়ং শর্করাগারং পুষ্পরাগং সদোষকম্।” কৃষ্ণবিন্দুচিহ্নযুক্ত অর্থাৎ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কালীর ছিটার স্তায় দাগদার, রুক্ষ, ধবল, মলিন, হালুক, বিকৃত বর্ণ, দ্বিবর্ণ, বা ছায়াহীন, শর্কর অর্থাৎ কাকরদার, এরূপ পুষ্পরাগ সদোষ । বর্ণ। ‘ঈষৎপীতঞ্চ বজ্রভিং পুষ্পরাগং প্রচক্ষতে।” মানসোল্লাস । রত্নবিৎ পণ্ডিতেরা বলেন যে, পুষ্পরাগ অল্পপীতবর্ণ অথচ হীরকের স্তায় প্রভাশালী হইয়া থাকে । প্রকারান্তর । “শণপুষ্পসমঃ কাস্ত্য স্বচ্ছভাবঃ সুচিঙ্কণঃ । পুত্ৰধনপ্রদঃ পুণ্যঃ পুষ্পরাগমণিষ্কৃতঃ ॥” শণপুষ্পের স্তায় কাস্তি, স্বচ্ছ ও সুচিঙ্কণ,–এরূপ পুষ্পরাগ মণি ধারণ করিলে, ধন পুত্র লাভ ও পুণ্য হয় । ጳፃ¢