“অস্ত্রস্তু ছিৰিখং জ্ঞেয়ং মালিকং মান্ত্ৰিকং তথা । যদা তু মান্ত্রিকং নাস্তি নালিকং তত্র ধরিয়েৎ ॥ নালিকং দ্বিবিধং জ্ঞেয়ং বৃহৎক্ষুদ্রবিভেদতঃ। । তিৰ্য্যগুছিদ্রমূলং নালং পঞ্চবিতস্তিকম্। মূলগ্রয়োল ক্ষভেদি-তিলবিন্দুযুতং সঙ্গ । যন্ত্রাঘাতাগ্নিকৃৎগ্রাবস্তৃর্ণধুক কর্ণমুলকম্ # স্বকাষ্ঠোপাঙ্গৰুণ্ণধ্ব মধ্যাঙ্গুলবিলান্তরম্। স্বাঙ্গেইগ্নিচুৰ্ণসন্ধাতু-শলাকাসংযুতং দৃঢ়ম্ ॥ লঘুনালিকমপ্যেতৎ প্রধাৰ্য্যং পত্তিসাভি: | যথা যথা তু ত্বক্সারং যথা স্থলবিলান্তরম্ ॥ যথাদীর্ঘং বৃহৎ গোলং দূরভেদি তথা তথা । মূলকীল গ্রমাল্লক্ষ্য-সমসন্ধানভাজি যৎ ॥ বৃহন্নালিকসংজ্ঞস্তং কাষ্ঠবুন্ধবিবর্জিতম্। প্রবাহং শকটাদ্যৈস্ত স্বযুক্তং বিজয়প্রদম।” [ শুক্রনীতি ৪ । ৭। অসুরগুরু উশনার নীতিশাস্ত্র,—যাহার উল্লেথ মহাভারতেও আছে,—তাহার ৪ অধ্যায়ের ৭ম প্রকরণে নালিকাস্ত্রের উত্তমরূপ বর্ণনা দৃষ্ট হয়। অস্বরাচাৰ্য্য শুক্র বলিতেছেন যে, যুদ্ধাস্ত্র প্রধানতঃ দুই প্রকার। নালিক ও মান্ত্রিক। যাহাদিগকে মম্বোচ্চারণ পূর্বক নিক্ষেপ করিতে হয়, তাহারা মান্ত্রিক। মান্ত্রিকাস্ত্র না থাকিলে মালিকাস্ত্র ব্যবহার করিবেক। নালিকাস্ত্র কি রূপ ? তাহ বলা যাইতেছে। নালিক দুই প্রকার। এক বৃহন্নালিক, অপর লঘু বা ক্ষুদ্রনালিক। লঘুনালিকের লক্ষণ এইরূপ -পঞ্চ-বিতস্তি-পরিমাণ ( ৪ হাত লম্বা ) একটা নাল বা নল (লোঁহনিশ্বিত , তাহার মূলে তিৰ্য্যক দিকে ( আড়ভাৰে ) একটা ছিদ্র, মূল হইতে উদ্ধ পৰ্য্যন্ত অস্তঃস্থধির (গৰ্ত্ত ), মূলে ও অগ্রভাগে লক্ষ্য ঠিক করিবার উপযুক্ত তিলবিন্দু (মাছ ), যন্ত্রের আঘাত পাইবা মাত্র অগ্নি নির্গত হয় এরূপ প্রস্তরখণ্ডযুক্ত, সেই স্থানে অগ্নি চুর্ণের (বারুদের) আধার স্বরূপ একটা কণ, উত্তম কাষ্ট্রের উপাঙ্গ ও বুধ অর্থাৎ ধরিবার মুট-এতজপ মালাস্ত্রের মধ্যগর্তের পরিমাণ মঞ্চমাজুলী, অর্থাৎ তর্জনীনামক অঙ্গুলিটা প্রবেশ করিতে পারে এরূপ গর্ড,- উহার ক্রোড়ে অগ্নিচুৰ্ণ প্রোথিত করণের দৃঢ় শলাকা"-এরূপ নালাঞ্জের মাম গধুলিক। এই লখুনালিক পাক্তি সৈন্ত ও জখরোহী সৈঙ্গেরই বাৰু ro
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।