পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রত্ন-রহস্য । :trశ్రీ এন্থকার পারদ দ্বারা কৃত্রিম সুবর্ণের কথা বলিতেছেন । ইহাও আকরসস্তৃত । পরন্তু আকরে যদি পারদীয় পরমাণু থাকে-আর কনকোৎপত্তিকালে যদি সেই সকল পরমাণু তাহাতে অসুবিদ্ধ হয়, তবেই তাদৃশ কনক জন্মে এবং তাহ কেৰল ভূমিজ কনক ও লৌহপরমাণুবিদ্ধ কনক হইতে অত্যন্ত পৃথক। পারদায় পরমানুর দ্বারা অনুবিদ্ধ হয় বলিয় তাহা অল্প পীতাভ হয়। আর লৌহ পরমাণুর বেধ হইলে তাহার শাদ রঙ হয় । আর যাহাতে পারদ কি অঙ্ক কোন ধাতুর পরমাণুর বেধ না থাকে তাস্থ রক্তবর্ণ হয় * । উত্তম বলিয়া শাস্ত্রকারের প্রথমোক্ত প্রকারের কনককে “দেবকনক’ বলিয়া থাকেন । এই দেবকনকের পরীক্ষা ও গুণ এইরূপ— “দাহেহতিরক্রমথ বচ্চ সিতং ছিদায়াং কাশ্মীরকাস্তি চ বিভাতি নিকাষপটে । মিন্ধঞ্চ গৌরবমুপৈতি চ যত্ত লায়াং জানীত দেবকনকং মৃত্ত্বরক্তপীতম্ ॥ রাজনির্ঘণ্ট । “দাহে রক্তং সিতং ছেদে নিকষে কুস্কুম-প্ৰভম্। তারশুক্লাগ্নিভং স্নিগ্ধং কোমলং গুরুহেম সৎ ॥** ভাবপ্রকাশ । যখন দগ্ধ হইতে থাকে, তখন রক্তবর্ণ। যখন ছেদন করা যায়, তখন সেই ছেদন স্থান শুভ্রবর্ণ। যখন কষ্টিপাথরে ঘর্ষণ করা যায়, তখন কুকুম-বর্ণ। অতএব দাহ, ছেদ ও নিকষে ঘর্ষণ দ্বারা যদি উক্ত ত্ৰিবিধ বর্ণ উপলব্ধ হয়, তবেই তাহা উত্তম কনক । অপিচ যদি স্নিগ্ধতা থাকে ও ওজনে ভারি হয় এবং কোমল হয়, তবে সেই কনকই উত্তম । সদোষ সুবর্ণের লক্ষণ এইরূপ,— “শ্বেতঞ্চ কঠিনং রুক্ষং বিবৰ্ণং সমলং দলম্। দাহে ছেদেইসিতং শ্বেতং কষে ত্যাজ্যং লঘু স্কুটম্।।”

  • খনিজ স্ববর্ণে ভিন্ন ভিন্ন ধাতুর পরমাণুর মিশ্রণ থাকায় শাস্ত্রকারের উহাকে পাঞ্চভৌতিক DDD BBBB DBB BBBB BBB BBS BB BBB B BB S BB BBD DBBB পরমাণুর দ্বার উৎপন্ন । তাদৃশ কনৰকে বাষ্পাকারে পরিণত করিলে কেবল তৈজস পরমাপুই লন্ধ হয়, প্রকারাস্তরের পরমাণু পাওয়া যায় না।

ఛిఫి