છે છે ર বুদ্ধদেৰ । হইতে লাগিল, নিরুদ্ধ হইতে লাগিল, ততই উহার কক্ষ ও ললাট দিয়া ঘৰ্ম্মনিম্রাব হইতে লাগিল। নিদারুণ শীতকাল, বিশেষতঃ রাত্রি, জাহাতে আবার নিরাচ্ছাদিত নদীতীর,—তথাপি তাহার দেহে ঘৰ্ম্মস্রোত বহিল । * নিগ্রহযোগ আয়ত্ত হইলে, শাক্যসিংহ ভাবিলেন, এখন আমি আস্ফানক ধ্যান করিব । কুম্ভকযোগে মনোবৃত্তির লয় করার অথবা বাহচৈতন্য লুপ্ত করার নাম মাক্ষানক ধ্যান । এই ধ্যানের কোনরূপ অবলম্বন নাই ; সুতরাং ইহা নিরালম্বধান। শ্বাস প্রশ্বাস রুদ্ধ করিয়া, মনোবৃত্তির অনুখান করতঃ এই ধ্যান নিম্পন্ন করিতে হয়। ললিতবিস্তুর গ্রন্থে লিখিত আছে, “আশ্বাস-প্রশ্বাসায়ুপরোধয়তি —সন্নিরোধয়তি । অকম্প্রং তদধ্যানম্ অবিকল্ডপ্রমানঙ্গমমপ্রনীতমম্পন্দনং সৰ্ব্বত্রানুগতঞ্চ সৰ্ব্বত্র চানি মৃতম্।” আস্ফান কধানে শ্বাস প্রশ্বাস রুদ্ধ করিতে হয়। এ ধ্যান নিষ্কম্প, নিশ্চল, নিম্পদ, সৰ্ব্বানুগত ও সৰ্ব্বত্র অনিঃস্থত অর্থাৎ পূর্ণ। "আকাশসমং তজুধ্যানং তেন চোচ্যতে আস্ফান কমিতি।” এই আস্ফানক ধ্যান আকাশের স্তায় অর্থাৎ আকাশের স্ফুরণ যদ্রুপ ইহাতে চিত্তের অবস্থা তদ্রুপ। { অনস্তর আস্ফানক ধ্যান অনুষ্ঠিত হইলে তাহার মুখ নাসিকার বায়ু অর্থাৎ শ্বাস প্রশ্বাস অবরুদ্ধ হইল। মুখনাসিকাপথ অবরুদ্ধ হইলে, শরীরে কুম্ভবৎ পরিপূর্ণ বাহ বায়ু প্রবলবেগে মহাশব্দে কর্ণ ছিদ্ৰ দিয়া বহির্গত হইতে লাগিল। তাহ দেখিয়া তিনি পুনরপি আস্ফানক ধ্যান অবলম্বন করিলেন অর্থাৎ কুম্ভিত বায়ু যাহতে কর্ণপথে না যায়, তদুপযোগী উপায় অবলম্বন করিলেন। এই দ্বিতীয় আস্ফানক ধ্যানে তাহার মুখ, নাসিক, শ্রোত্র, সমস্তই রুদ্ধ হইল। কুস্তিত বায়ু তখন উৰ্দ্ধগামী হইয়া, তাহার শিরঃকপালে গিয়া (মাথার খুলির অভ্যন্তর ভাগে গিয়া ) আঘাত্ত করিল। এই তৃতীয় উদঘাত কালে তাহার কুণ্ডলী ( চেতনা শক্তি ) কপালে অর্থাৎ চিত্তস্থানে (মস্তিষ্কে ) গিয়া একীভূত বা বিলয় প্রাপ্ত इहन |এখন তিনি নিশ্চল, নিম্পদ ঃ বুদ্ধদেবের এই কুম্ভকসমাধি লিখিতে গিয়া আর্য্যযোগীর নিম্নলিখিত কথাটী মনে পড়িল -
- আমাদের ধোগশাস্ত্রে যাহাকে শম-মে-সাধন বলে, বেন্ধের তাঁহাকে শরীরনিগ্রহ বলে ।
শাক্যসিংহ কয়েক মাস ব্যাপির এই নিগ্রহ সাধন করিলেন এবং তাহাতে সিদ্ধিলাভও করিলেন । + আমাদের যোগ শাস্ত্রে ইহাকে কুস্তক-সমাধি বলে । S SSDD DDB BB BBBB BB BBB BB BB BBBBBBDDS DDDS DD S DDD SBB BB BBB BBBB BB BB BBBS BBBB BB BBBS HDDDS SDDD ৰোৰ পুৰুৰ বলপূর্বক মস্তকে কুওঘিাত করে, অবরুদ্ধ ধায়ুও সেইরূপ আঘাত্ত কৰিল ।”