st করিবার জন্ত ভগবান শাক্যসিংহ শিষ্যগণের নিকট জগতের কার্য্যকারণভাব বর্ণন করিতেছেন । বস্তুষাত্রেই প্রতীতিক অর্থাৎ প্রতীতিক্রিশ্মিত , সেই জন্ত, এ সকল্প প্রতীত নামে ব্যবহৃত। সমুদায় কাৰ্য্যের অর্থাৎ জন্ত বস্তুর দুই প্রকার কারণ দৃষ্ট হয়। এক প্রকার কারণের নাম হেতুপনিবন্ধ, দ্বিতীয় প্রত্যয়োপনিবন্ধ। হেতুপনিবন্ধের লক্ষণ এই যে, কাৰ্য্যোৎপত্তিকালে কেবল মাত্র কতিপয় হেতুভাব বিদ্যমান থাকা । যেমন অস্কুরোৎপত্তিরূপ কার্য্যে বীজের হেতুভাব বিদ্যমান থাকে । প্রত্যয়োপনিবন্ধের লক্ষণ এই যে, কার্য্যোৎপত্তির পূৰ্ব্বক্ষণে কারণপ্রব্যের সমবায় অর্থাৎ মিলিতসংযোগের অস্তিত্ব থাকা । যেমন অঙ্কুরোৎপত্তির পুৰ্ব্বক্ষণে পৃথিবী ধাতু, জল ও পবনাদির সমবায় থাকে । এই দ্বিবিধ কারণ বাহ জগতে ও অধ্যাত্ম জগতে উভয়ত্রই বিদ্যমান আছে। তন্মধ্যে বাহ প্রতীত বিষয়ে অর্থাৎ ঘট পট বৃক্ষ লতাদির উৎপত্তিসম্বন্ধে এইরূপ নিয়ম দৃষ্ট হয়। প্রথমতঃ বীজ হইতে অঙ্কুর, পরে অঙ্কুর হইতে পত্র, পত্র হইতে কাও, কাণ্ডের পর নাল, তৎপরে গৰ্ত্ত, শুক (পুষ্পের ও ফলের কোষ , পুষ্প ও ফল। এই ফল পুনৰ্ব্বার বীজত্ব প্রাপ্ত হয়। এইরূপ ক্রমপরিপাটী অবলম্বিত পরিণাম হইতে যে একটীয় পরে আর একটা জন্মলাভ করে, তাহ ঐ হেতুভাৰ অবলম্বনেই করে। ঐ গুলিই দৃষ্টহেতু । সেই জন্য ঐক্কপ হেতুভাৰ হেতুপনিবন্ধ নামে পরিভাষিত। বীজ ব্যতিরেকে অস্কুর জন্মে না, পুষ্প না থাকিলে ফল জন্মে না, বীজ থাকার অঙ্কুর ও পুষ্প থাকায় ফল জন্মিতে দেখা যায়। এই ব্যতিরেক ও অস্বয় যুক্তি "বীজারি হেতুভাব অবধারণ করায় । এই স্থানে ভাবিয়া দেখ, বীজে অঙ্কুর छम्राङ्ग, अर्थष्ठ बैोएछन्न ७भन्। स्वान झ्म्न नं ७ मोहे cय, श्रोभि बैंोछ झहेरठ अङ्कङ्ग জন্মাইতেছি । পুষ্প, ফল, সকলেরই ঐক্ষপ নিয়ম জানিবে । অতএব, বীজাজির চৈতন্ত না থাকিলেও, তাহাতে অন্ত কোন চেতনের অধিষ্ঠান ( অধ্যক্ষত) ন। থাকিলেও, কাৰ্য্যকারণ ভাবের ব্যত্যয় হয় না। প্রভু্যত তাহ নিয়মিতরূপেই নিৰ্ব্বাহ পায়। অর্থাৎ ঐ সকল আপন আপনি উৎপন্ন হয় ও উৎপাদন করে। কোনরূপ ব্যতিক্রম বা অস্তথা হয় না । অস্কুরোৎপত্তির প্রতি হেতুভাব বন্ধপ প্রত্যয়ভাবও তদ্রুপ । (প্রত্যয়ভাব = বহু কারণ দ্রব্যের সমবায় বা সংযোগ ) { পৃথিবী, জল, বায়ু, তেজ, আকাশ ও রূপ,—এই ছয়টর সমৰায়ে উক্ত অঙ্কুর ९ छु ! তন্মধ্যে পৃথিৰী খন্থ গুহ কাৰ্য (এমটি) করে ও কাঠিন্ত জন্মায় । 있
পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৮৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।