পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পালিভাষী ও তৎসমালোচনা | శకీసి গল্ল্যায়ণ কর্তৃক রচিত। পরাক্রমবাহু ১১৫৩ খৃঃ অব্দে রাজ্যারম্ভ করেন। উপরের লিখিত প্রবন্ধে পালিভাষাসম্বন্ধীয় ব্যাকরণ, ধাতুপাঠ, ছন্দেীগ্রন্থ এবং অভিধানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ সঙ্কলিত হইল, এক্ষণে পালিভাষায় অষ্ঠাষ্ঠ সাহিত্য গ্রন্থের বিবরণ নিয়ে সংক্ষেপে সারোদ্ভূত হইতেছে। আমরা পালিভাষায় স্থপণ্ডিত নহি, এজষ্ঠ স্থবিজ্ঞ পাঠক মহোদয়গণ এই প্রস্তাবের অসম্পূর্ণতা বা বর্ণগত বা অনুবাদঘটিত দোষ মার্জন করিবেন। মহাবংশ —ইতিপূৰ্ব্বে সংস্কৃতভাষায় নৃপতি বা কোন মহাত্মার জীবনী কিংবা কোন দেশের ইতিহাস সঙ্কলনের পদ্ধতি ছিল না। কেবল পুরাণ ও বৃহৎ কথার স্তায় অলীক গল্পপরিপূর্ণ গ্ৰন্থই ছিল। আমাদিগের যাহা কিছু পুরাবৃত্ত সঙ্কলিত হইয়াছে, তাহা হইতে অণুমাত্র সত্য আবিষ্কার করা যায় কি না সন্দেহ । আমাদিগের সংস্কৃতে প্রকৃত পুরাবৃত্তমধ্যে কেবল একমাত্র রাজতরঙ্গিণী প্রামাণিক গ্রন্থ, কিন্তু তাহাও আধুনিক। রাজতরঙ্গিণী ১১৪• খুঃ অব্দে সঙ্কলিত হইয়াছিল। কিন্তু পালিভাষার রচিত সিংহলদেশীয় বৌদ্ধইতিহাস-গ্রন্থনিচয় তাহ অপেক্ষা সমধিক প্রাচীন। সিংহলদেশীয় পালিভাষাস্থ বৌদ্ধ-ইতিহাস-সমূহ প্রকৃত পুবাৰ্বত্তের প্রণালীতে সঙ্কলিত, তাহা হইতে আমরা সিংহল দ্বীপের অনেক বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মসংক্রান্ত প্রাচীন বিবরণ জানিতে পারিতেছি। পালি-বৌদ্ধ-ঐতিহাসিক গ্রন্থেব মধ্যে মহাবংশ অতি প্রসিদ্ধ এবং প্রাচীন । মহাবংশ নামে পালিভাষার দুইখানি পুবাবৃত্ত প্রচলিত, কিন্তু দুইখানি গ্রন্থের বিবরণে পরস্পর অনৈক্য নাই। ইহার মধ্যে প্রাচীন গ্ৰন্থখানি অনুরাধাপুরের উত্তর বিহারের কোন স্থবির কর্তৃক রচিত, কিন্তু কোন সময়ে কাহার স্বারা ইহা সঙ্কলিত হইয়াছে, তাহার কোন বিবরণ অবগত হইতে পাi যায় না। সিংহলেশ্বর ধাতুসেন এই গ্রন্থেব পাঠ শ্রবণ করিতেন ; তিনি ৪৫৯-৪৭৭ খ্ৰীঃ অব্দের মধ্যে রাজ্য কবিয়াছিলেন। ইহাতে স্পষ্ট প্রতীয়মান হইতেছে যে, প্রাচীন মহাবংশ গ্রন্থখানি ইহার পূৰ্ব্বে রচিত। এই গ্রন্থে মহাসেনের মৃত্যু পৰ্য্যন্ত (৩-২ খ্ৰীঃ অন্ধ ) বর্ণিত হইয়াছে। দ্বিতীয় গ্রন্থখানি প্রথম গ্রন্থ ৰইতে উৎকৃঃ এবং সম্পূর্ণ। ইহাতেও মহাসেনের মৃত্যু পর্যন্ত ইতিহাস সঙ্কनिऊ श्रेझरश् । uहे अइ मशनांभङ्गङ । &इमप्श es७ औः १ः हशुड সিংস্থূল দ্বীপের প্রাচীন ইতিবৃত্ত লিখিত হইয়াছে। মহাবংশ এক প্রকারে \రి: r