পাতা:রামদাস গ্রন্থাবলী প্রথম ভাগ.djvu/৩৪১

বেদ-বিভাগ । \లిచ్చిక ৪র্থ বামদেৰ, ওম অত্রি, ৬ষ্ঠ ভরদ্বাজ, ৭ম বশিষ্ঠ, ৮ম প্রগাথা, ৯ম পাচমান্ত, ১০ম ক্ষুদ্র হুক্ত ও মহাত্মজীয় ঋষিগণ । অধ্যযু বা যজুর্বেদ-১০০ শাখায় বিভক্ত, ইহা পতঞ্জলি মহাভাষ্যে উল্লিখিত দেখা যায়। চরণব্যুহ গ্রন্থে লিখিত আছে , যজুর্বেদের ৮৬ শাখা ; কিন্তু এই সকল শাখা আর এখন দেখা যায় না, নাম পৰ্য্যন্তও শুনা যায় না। তবে যে কয়েকটি শাখার নাম পাওয়া যায়, তাহা এই— চরক, আহবায়ক, কঠ, প্রাচ্যকঠ, কাপিষ্ঠলকঠ, চারায়ণীয়, বারতন্তবীয়, শ্বেত, শ্বেততর, ঔপমন্তব, পাতান্তিনেয়, মৈত্রায়ণীয়। এই মৈত্রায়ণীয় শাখার ৬ প্রকার ভেদ আছে। যথা— মানব, বারাহ, কুন্দুভ, ছাগলেয়, হারিদ্রবীয়, শুীমায়নীয় । চরক শাখার ২ শ্রেণী আছে, ঔখীয় ও খাণ্ডিকীয় । এই খাণ্ডিকীয় শাখাও d eवं*ांथांग्र विज्रद्ध, शृथ ॥ আপস্তম্বী, বৌধায়নী, সত্যষিাটী, হিরণ্যকেশী ও শাট্যায়নী । বীরতম্ভবীয়, ঔধীয় এবং খাণ্ডিকীয় ও তৈত্তিরীয় এই কয়েকটি পদ পাণিনিস্বত্রের “তিক্তিরি-বরতত্ত্ব-খণ্ডিকোখচ্ছিণ” দ্বারা নিম্পন্ন হয়। আপস্তম্বী ইত্যাদি পাঁচটি শব্দও (কলাপি-বৈশম্পায়নান্তেবাসিত্যশ্চ ) নিণিপ্রত্যয়-নিম্পন্ন । যজুৰ্ব্বেদের মন্ত্র-পরিমাণ যথা— “অষ্টাদশ সহস্রাণি মন্ত্রব্রাহ্মণয়োঃ সহ । যজুঃষি যত্র পঠ্যন্তে স যজুৰ্ব্বেদ উচ্যতে।” ( চরণব্যুহ ) ইহা কৃষ্ণ যজুর পরিমাণ, শুক্ল বজু স্বতন্ত্র। যজুৰ্ব্বেদে মন্ত্র এবং ভ্রাহ্মণ উভয়ে ১৮০০০ সহস্র গদ্যময় মহাকাব্য আছে। শুক্ল যজুৰ্ব্বেদের ১৫ শাখা। কাং, মাধ্যদিন, জাবাল, বুধেয়, শাকেয়, তাপনীয়, কানীল, পৌণ্ডবৎস, আবটিক, পরমাবটিক, পরাশরীয়, বৈনেয়, বেধেয়, ঔখের ও গলিব। এই সমস্ত শাখাকে বাজসনেী শাখাও বলে, এই শুক্ল যজুৰ্ব্বেদের পরিমাণ যথা— “দ্ধে সহস্ৰে শতনুনমন্ত্র বাজসনেয়কে। তাবস্ত্যন্তেন সংখ্যাতং বালখিলা সপ্তক্রিয়ং। ব্রাহ্মণত সমাখ্যাতং প্রোক্তমনাচ্চতুর্গণম্” ( চরণব্যুহ )