இற ঐতিহাসিক রহস্ত –প্রথম ভাগ । aशहै कदिङांग्न कांशिमोग८क यई बल झईड्रांटझ् । ईशंरङ हिनौ कबिङाँछ রসগ্রাহী গ্রাউল গাছেৰ খkছন যে, প্রহর্ষের পরে কালিদাস বর্তমান ছিলেন। কিন্তু আমাদিগের বিবেচনায় কবিচন্দ্র ভট্ট শব্দালঙ্কারে ভূষিত নৈষধের কবিতার মোহিত হইয়া শ্ৰীৰূর্ষের নাম কালিদাসের পূর্বে প্রদান করিয়াছেন । এক্ষণকার অনেক আধুনিক কবি রঘুবংশ অপেক্ষা নৈষধের সম্মান করিয়া থাকেন। পুনশ্চ কবিচন্দ্র শ্রীহর্ষের সমসাময়িক, এজন্ত র্তাহার সন্মান বৃদ্ধির নিমিত্ত কালিদাসের পূৰ্ব্বে তাহার নামোল্লেখ করিয়াছেন, প্রতীয়মান হয়।• কলেণ পণ্ডিত “রাজতরঙ্গিণীর” তৃতীয় তরঙ্গে যে বিক্রমের উল্লেখ করিয়াছেন, তিনি শকাব স্থাপনের পরে বর্তমান ছিলেন। ইহঁাকে কৰিবন্ধু ও বিবিধ গুণমণ্ডিত বলা হইয়াছে। মাতৃগুপ্ত, বেতালমেন্থ এবং ভর্তৃমেস্থ তাহার সভাসদ ছিলেন। “মেন্থ-নিঃসন্দেহ ভট্টশব্দবাচক, তাহা হইলে বেতাল-মেন্থ এবং ভর্তুমেন্থ—বেতালভট্ট ও ভর্তৃভট্ট। কোন কোন জৈন গ্রন্থে “মেন্থ" শব্দ মেন্ধরূপে লিখিত আছে। “বিশ্বকোষ" অনুসারে সংস্কৃতভাষায় মেন্ধ, অর্থ প্রধান । বেতালভট্ট বিক্রমের নবরত্বের অন্তৰ্ব্বী এবং ভর্তৃহরি নীতি, বৈরাগ্য ও শৃঙ্গার, এই তিন প্রকার শতক গ্রন্থের কৰ্ত্ত । ইনি বিক্রমাদিত্যের ভ্রাত বলিয়া প্রসিদ্ধ। কিন্তু মাতৃগুপ্ত কে ? রাজতরঙ্গিণীর” তৃতীয় তরঙ্গ ১০২ হইতে ২৫২ শ্লোক মধ্যে বিক্রমাদিত্যের বিবরণে মাতৃগুপ্তের বিষয় লিখিত আছে। তিনি স্বপ্রসিদ্ধ কবি এবং কাশ্মীরের শাসনকর্তা । মাতৃগুপ্ত কালিদাসের অপর একটি নাম । কিন্তু পুরুষোত্তমক্কত “ত্রিকাও শেষ” মধ্যে কালিদাসের—রঘুকার, কালিদাস, মেধীক্ষত্র এবং কোটিজিৎ এই ৪টি মাত্র নাম আছে। মাতৃগুপ্তরুক্ত কোন গ্রন্থ বর্তমান নাই, অথচ তাহাকে কহলণ প্রধান কবি বলিয়াছেন: রাঘবভট্ট শকুন্তলার টাকা-মধ্যে মাতৃ গুপ্তাচার্ব্যের কতিপয় শ্লোক উদ্ভূত করিয়াছেন। তৎ পাঠে বোধ হয়, সে গুলি প্রধান কবির স্বচিত এবং কালিদাসের লেখনী-নিঃস্থত
- উদ্ভূত কবিতার শেষপংক্তি পাঠে বোৰ হয়, চক্ৰ কৰি কালিদাসকে সেতুকাব্য BBBS BDSBDDBBB BBB DDBBBBS BB BBD DBBBD DDDDD DDD <यनिक। ठांब्र भरश अंइकांग्र कांणिषांप्नब्र बूथ कठिणद्र प्रवधूब करिष्ठ थपान कब्रांप्छ कटा DDD DD DDDDDDD DDD DD DD DBBDDS DDD DDD DDttCD DDS
কুমারী পত্রের দুই সংখ্যায় সপ্রমাণ করিছি।
