পাতা:রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r } * ፵እ * wې لم 4 " ؛ 喀 مهم 嗜 له

ব্রাহ্মণ ও পতিত হয় ও সুৰ্য্যোদায়ানন্তর --মুখ প্ৰক্ষালন করিলে সে পাপিষ্ঠের পূজাধিকার থাকে না । আর আসনে পা রাখিয়া ভোজন করিলে গোমাংস-ভোজন হয়। আর বাম হন্তে পােত্র, ॐईशा 夜研例可 করিলে সুরাপান হয়, এ সকল নিন্দার্থবাদ মাত্র। ইহার তাৎপৰ্য্য এই যে, শূদ্রান্ন-গ্ৰহণাদি করিবে না । তবে ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাঙ্ক্ষী যোগবশিষ্ঠের এই বচন যে, সংসার-বিষয়ে আসক্ত হইয়া আপনাকে ব্ৰহ্মজ্ঞানী কহে, সে অন্ত্যজের ন্যায় ত্যাজ্য হয় । তাহাকে নিন্দার্থবাদ না কহিয়া কি প্রকারে যথার্থ বাদ কহিতে পারেন ? সংসারের বিষয়ে আসক্ত হওয়া এবং আপনাকে ব্ৰহ্মজ্ঞানী অঙ্গীকার করা জ্ঞাননিষ্ঠের জন্যে নিষিদ্ধ হয়, ইহা কেন না। ঐ বচনের তাৎপৰ্য্য হয় ? এ কথা যদি ক’হেন যে, পূর্ব পূৰ্ণ বচনকে নিন্দার্থবাদ না কহিলে তাঙ্গার নিজের নিস্তার হয় না, আর যোগবশিষ্ঠের বাচনকে BDSDD DDD DBBB DBBDBBD S gD নিন্দা করিবার উপায় দেখেন না, তবে তিনি ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাঙ্ক্ষী, সুতরাং আমরা কি কহিতে পারি। বস্তুতঃ যোগবশিষ্ঠের যে শ্লোক ধৰ্ম্ম সংস্থাপনাকাজক্ষী লিখিয়াছেন, তাহার অর্থবিশেষরূপে যোগবশিষ্ঠের শ্লোসিকান্তরের দ্বারা অবগত হওয়া উচিত । তথাচ যোগাবশিষ্ঠে,-“বাহিৰ্ব্যাপারসংরস্তো হৃদি সংকল্পবৰ্জিািতঃ । কৰ্ত্তা বহিব্লকৰ্ত্তান্তরে।বং বিহার রাঘব।” অৰ্থাৎ বাঁহেতে ব্যাপারবিশিষ্ট, मGमCएठ म१कअ छ}ा? ख्वाद्र বাহিরেতে আপনাকে কৰ্ত্তা দেখাইয়া ও মনেতে অকৰ্ত্তা জানিয়া হে রামচন্দ্র ! লোক" बांद्ध। निश् िकत्र । अठयव उामायणशै অথচ বিষয়-ব্যাপাৰযুক্ত ব্যক্তিকে দেখিয়া झूरे अक्रूख्य श्रेष्ठ श्रांह।। ५धक dई cय, * ননেতে আসক্ত হইয়া ব্যাপায় করিতেছে ; ১১৩ ' ' দ্বিতীয় এই যে, আসক্তি ত্যাগ পূর্বক ব্যাপার করিতেছে। যেহেতু, মনের যথার্থ ভাৰ পরমেশ্বরই জানেন, তাহাতে দুজন ও খল। ব্যক্তিরা বিরুদ্ধ পক্ষকেই গ্ৰহণ করিয়া থাকেন অর্থাৎ কহিবেন যে, আসক্তি পূর্বকই বিষয় করিতেছে, আর সজ্জন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উত্তম পক্ষাকেই গ্ৰহণ করেন, অর্থাৎ কহিবেন যে, এ ব্যক্তি জ্ঞান-সাধনে প্ৰবৃত্ত হইয়াছে। তবে বুঝি যে, আসক্তি-ত্যাগ পূর্বকই বিষয় করিতেছে, যেমন জনকাদির রাজাLDDD S DDBDS DDB S SBDD LD দেখিয়া দুজনেরা তাহাদিগকে বিষয়াসক্ত জানিয়া নিন্দ, করিত এবং ভগবান কৃষ্ণ হইতে অৰ্জ্জুন জ্ঞানপ্রাপ্ত হইয়া যুদ্ধ এবং রাজ্য করিলে পর দুজনেরা তাহাকে রাজ্যসক্ত জানিয়া নিন্দিত রূপে বৰ্ণনা করিত, ইহা পূর্বে পূর্বে ও দৃষ্ট আছে। এ উদাহরণ দিবার ইহা তাৎপৰ্য্য নহে যে, জনকাদির ও অজজুনাদির তুল্য এ কালের জ্ঞানসাধকেরা হয়েন অথবা ইদানীন্তন জ্ঞান সাধকের বিপক্ষেরা তাহাদের মহাবলপরাক্রম বিপক্ষের তুল্য হয়েনি। তৰে এ উদাহরণের তাৎপৰ্য্য এই যে, সৰ্ব্বকালেই দুৰ্জ্জন ও সজ্জন আছেন, আর দুডািৰ্জনের সর্ব কালেই স্বভাব এই যে, কোন ব্যক্তির প্রতি দোষ ও গুণ এই দুয়েরই আরোপ করিবার সস্তাবনা থাকিলে সেখানে কেবল দোষেরিই আরোপ করে, আর সজ্জনের স্বভাব তাহার বিপরীত হয়, অর্থাৎ দোষ গুণ দুইয়ের সন্তাবনা সত্ত্বে গুণৈঃই আরোপ করিয়া থাকেন । ঐ ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাজীর লিখিত যোগাবাশিষ্ঠ * * বচনে প্ৰাপ্ত হইতেছে যে, যে, ব্যক্তি বিষয়সুখে আসক্ত হয়, আর কহে যে, আমি ব্ৰহ্মকে জানি, সুতরাং সে ত্যাজ্য, কিন্তু ইহা বিবেচনা | কৰ্ত্তব্য যে, ব্রহ্মনিষ্ঠ কদাপি এমত কহে না, যে, ব্ৰহ্মকে আমি জানি ; অতত্রব যে এমত,