পাতা:রামমোহন রায়-কেশবচন্দ্র চৌধুরী.djvu/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । ૨છે দ্বারা যাহা জীবনে শক্তি, শাস্তি ও অভয়দান করিতেছিল, সেই ব্ৰহ্মজ্ঞানরূপ মহা সত্য-প্রচারে তিনি দেহ মন প্রাণ সমর্পণ করিলেন। সমবেত বিরুদ্ধ শক্তি-নিচয়ের প্রতি ক্ৰক্ষেপ না করিয়া, তিনি একমেবাদ্বিতীয় পরজন্ধের জয়-পতাকা ভাগীরথী-বক্ষে উড্ডীন করিলেন। মুখে দুঃখে, সম্পদে বিপদে, রোগে সুস্থতায় তিনি অবিচলিত নিষ্ঠা ও সাহসের সহিত এই পতাক ধারণ করিয়াছেন। যতদিন জীবিত ছিলেন, তাহার অল্প কাৰ্য্য ছিল না—অন্ত চিন্তা ছিল না । , ১৮১৫ খৃষ্টাব্দে প্রধানতঃ রামমোহনের চেষ্টায় মাণিকতলাভবনে “আত্মীয়-সভা” নামে একটী সভা প্রতিষ্ঠিত হয়। সপ্তাহে একদিন এই সভার কার্য্য হইত। শিবপ্রসাদ মিশ্র বেদপাঠ ও গোবিন্দ মালা সঙ্গীত করিতেন। এই সভা স্থাপনের পর অত্যাচারের মাত্রা বৃদ্ধি হইল। তজ্জন্ত জয়কৃষ্ণ সিংহ নামক এক ব্যক্তি আত্মীয়সভার সংস্রব পরিত্যাগ করিয়া, বিপক্ষপক্ষ অবলম্বন করিলেন। তিনি সৰ্ব্বত্র প্রচার করিলেন যে, আত্মীয়-সভায় গোহত করা হয়। এইরূপ প্রতিকূল অবস্থার ভিতরে রামমোহন অচলবৎ স্থির রহিলেন। প্রতিদিন সন্ধ্যাসমাগমে তিনি গম্ভীরভাবে ব্রহ্মোপাসনা করিতেন। ১৮১৯ খৃষ্টাব্দে কলিকাতা নগরীতে এক মহাসভা আহুত श्ञ । उांशंष्ठ कणिकांङ ७ उग्निरुप्लेइ झांन इहेtङ दछ् गङ्गांद्ध ব্যক্তি উপস্থিত হইয়াছিলেন। আত্মীয়-সভার লোকদিগকে