পাতা:রামমোহন রায়-কেশবচন্দ্র চৌধুরী.djvu/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बई श्रृंब्रिटलइन । ૨ઉઃ দিগকে পূৰ্ব্বে লোকে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র জাতি বলিয়। মনে করিত। মোক্ষমূলার প্রভৃতি পণ্ডিতগণ এই সকল বিভিন্ন জাতির ভিতরে ভাষাগত, আকৃতিগত, আচারব্যবহারগত এমন সব মিলন-স্বত্র আবিষ্কার করিলেন, যাঁহাতে ইহাদিগকে আর স্বত্তন্ত্র স্বতন্ত্র বলিয়া ভাবিতে পারা গেল না। উক্ত জাতি সকল এক মহা আৰ্য্য-জাতির শাখাপ্রশাখা বলিয়া নিৰ্দ্ধারিত হইল। যাহারা বিভিন্ন, স্বতন্ত্র ও পর ছিল, তাহার এক মহা ञांउँौब्रड-बझान श्रांदक्ष इहेण । भकएलब्र १मर्नेौहउ ५कट्टे আর্য্যশোণিত প্রবাহিত, সকলের ভাষাতে একই মৌলিকত্ব, সকলের আকৃতিগত এক মহা সাম্য। এই জাতিগত সাম্য আবিষ্কৃত হওয়াতে, এক মহামিলনের ভূমি প্রকাশিত হইল। জাতিগত মিলনের দ্যায় রামমোহন রায় ধৰ্ম্ম-জগতে এক সাৰ্ব্বভৌমিক মিলনের ভূমি আবিষ্কার করিলেন। রামমোহন রায় সাম্প্রদায়িক বিরোধের মধ্যে দণ্ডায়মান হইয়া বজ্রগম্ভীরস্বরে ঘোষণা করিলেন—সকল প্রকৃত ধৰ্ম্মই মূলে এক। যতই দিন যাইতেছে, যতই ধৰ্ম্মমত ও ভাবের আদান প্রদান ও পরিচয় হইতেছে, যতই শিক্ষার বিস্তার হইতেছে, ততই পৃথিবীর বিভিন্ন ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায় ধীরে ধীরে অজ্ঞাতসারে রাজার আবিষ্কৃত এই মিলনভূমির দিকে অগ্রসর হইতেছে। এই উদার-গতির পথ রোধ করা কাহারও সাধ্য নয়। এমন দিন আসিতেছে, যখন পৃথিবীর বিভিন্ন ধৰ্ম্ম সম্প্রদায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র