পাতা:রামমোহন রায়-কেশবচন্দ্র চৌধুরী.djvu/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अठेय श्रृंब्रिtश्न । ৩৫ শেষ করিয়াছিলেন, এমন নহে, তিনি গঙ্গাতীরে যাইয়া, সতীদিগকে চিন্তানল হইতে উদ্ধায়ের চেষ্টা করিতেন । ডিনি গবর্ণর জেনারেলের নিকট উপস্থিত হইয় আপনার বক্তব্য । জ্ঞাপন করিলেন। সতীদাহ সম্বন্ধীয় কোন কোন পুস্তক রামমোহন রায় মাকু ইস্ অব হেষ্টংসের পত্নীর নামে উৎসর্গ করিয়াছিলেন। এই সময়ে ‘ইণ্ডিয়া গেজেট’ তাহার সম্বন্ধে বলেন ;—"এদেশীয় একজন বিশ্বপ্রেমিক মহোদয় (রামমোহন রায়) অনেক দিন হইতে রাজপুরুষগণের সহায় ও মানবজাতির হিতৈরিরূপে সতীদাহ-প্রথা নিবারণের পক্ষে নেতৃত্বপদ গ্রহণ করিয়াছেন। তিনি উৎসাহ সহকারে এ বিষয়ে তাহার মতামত বড়লাট সাহেবের নিকট ষ্টুস্থিত कब्रिग्रांtछ्न ! अब्रश्मि रुझेन, তিনি গবর্ণর জেনারেলের সহিত সাক্ষাৎ কৰিলে, লাটবাহাদুর আগ্রহের সহিত র্তাহার বক্তব্য শ্রবণ করেন। আমরা জ্ঞাত হইলাম বড়লাট-বাহান্থর তাহাকে জ্ঞাপন করিয়াছেন যে, তিনি এই প্রথা রহিত করিবেন।” ১৮২৮ খৃষ্টাব্দে জুলাই মাসে লর্ড উইলিয়ম বেটিঙ্ক গবর্ণর জেনারেল হইয়া আসিলেন। রামমোহন রায়ের পুস্তকাবলী পাঠ, করিয়া, তাহার সহিত আলাপ করিবার জন্য বড়লাট বাহাদুর তাহার এডিকংকে পাঠাইয়া দিলেন। রামমোহন রায়, এডিকংকে বলিলেন, “আমি এখন বিষয়-কৰ্ম্ম হইতে অপস্থত হইয়া, শাস্ত্র ও ধৰ্ম্ম-চর্চায় মনোনিবেশ করিয়াছি, আপনি দয়া