পাতা:রামমোহন রায়-কেশবচন্দ্র চৌধুরী.djvu/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম পরিচ্ছেদ। (L পীড়িত হইতেছে, সেইরূপ, প্রজাগণের হৃদয় হইতে রাজভক্তি চলিয়া যাইতেছে, এবং ইংরাজ রাজত্বের ভিত্তি শিথিল হইয়া পড়িতেছে। রাজাও, প্ৰজাগণের রাজভক্তিহীনতা দেখিয়া, কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়াছেন। রামমোহন রায়ের দৃষ্টি এদিকেও পতিত হইয়াছিল। রাজা ও প্রজী উভয়ের কল্যাণকামী হইয় তিনি বলিয়াছিলেন, “ভারতবর্ষীয় গবর্ণমেণ্টের উপরে পালেমেন্টের শাসন থাকা আবগুক।” তিনি ইহার পক্ষে অনেক যুক্তিও প্রদর্শন করিয়াছিলেন। যাহাতে ভারতগৱৰ্ণমেণ্টের উপর পালেমেণ্টের কর্তৃত্ব থাকে, তজ্জন্ত কি এদেশীয়, কি ইংলণ্ডবাসী সমস্ত ভারত-হিতৈষীই চেষ্টা করিতেছেন। এখন ভারত-সচিব ও বড়লাটই আমাদের হর্জা, কর্তা, বিধাতা। মহাসভার সহিত আমাদের কোন সম্বন্ধ নাই বলিলেই হয় ! ভারতের শাসনকার্ঘ্যে যাহাতে ইংরাজ জনসাধারণের দৃষ্ট श्रांङ्कहे श्छ, ब्रांबीयांश्न ब्रांद्र ऐश्ग:७ यांश्छ, उञ्जछ cाठेॉब्र ऊर्गः করেন নাই। ভারতীয় লোকের কি কি অভাব ও কষ্ট আছে, এবং তাহ নিবারণের উপায় কি, তিনি সে সম্বন্ধে তাহার বক্তব্য পুস্তকাকারে ইংলণ্ডে প্রকাশ করিয়াছিলেন। ভারতীয় গবর্ণমেণ্টের নিকট পুনঃ পুনঃ আবেদন করিয়া, ব্যর্থ মনোরথ হইয়া আমাদের দেশের এক শ্রেণীর রাজনীতিজ্ঞগণ এখন ভারতের অভাব ও অভিযোগের দিকে ইংলণ্ডের জনসাধারণের