পাতা:রামমোহন রায়-কেশবচন্দ্র চৌধুরী.djvu/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ। পূর্ণ আদর্শ মানৰেয় শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক যত প্রকার বৃত্তি আছে, ইহাদের সামঞ্জীভূত উন্নতিই পূর্ণ মানবত্ব। बांशश्ब्र अष थठारत्रद्र ¢कांन बः* शक् िअडिब्रिख् इकि भांबू, এবং অপরাপর অংশ তাহার সহিত সামঞ্জস্ত রক্ষা করিতে না পারে, তাহা হইলে সেই দেহকে কখন আমরা সৰ্ব্বাঙ্গমুনার ও পূর্ণ বলিতে পারি না। দেহের সম্বন্ধে যেমন, মনুষ্যত্ব সম্বন্ধেও তেমনই। বিধাতা মানবকে স্বতগুলি বৃত্তি প্রদান করিয়াছেন, চর্চাদ্বারা সবগুলিরই উৎকর্ষ সাধন করা কর্তব্য। কোন বৃত্তির অত্যধিক চর্চা, অপরগুলির চর্চাভাবে অবনতি— ইহাকে কখনও প্রকৃত উন্নতি বলা যায় না। কৰ্ম্মে, জ্ঞানে, ও ভাবে মানুষকে উন্নতি লাভ করিতে হইবে। পূর্ণতার এই আদর্শ জগতে ক্রমশঃ পরিস্ফুট হইয়া উঠিতেছে। স্নগ্রসিদ্ধ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ও জীবনের শেষভাগে “কৃষ্ণচরিত্র” প্রভৃতিতে এই পূর্ণতার আদর্শই অঙ্কিত করিয়া গিয়াcइन । यशग्र ब्रांछ ब्रांबद्दशांश्न ब्रांश जर्नउएक ऑरे भूर्भ वांमर्थ अंशांम कब्रिबांबू बछ विशांठ कईक cयब्रिउ शहेशছিলেন, এবং তদনুরূপ শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক