পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 I វត្ត, হিত হইলেন। র্যাহারা বলিষ্ঠ সাক্ষসী, তাহারাই প্রায় ক্ষত্রিধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইতেন। ক্ষৎ শব্দের অর্থ বিপদ, তাহা হইতে ত্ৰাণ করে বলিয়া (ক্ষত্র) নােম হইল। ঐ রূপ কৃষিকাৰ্য্য, দ্রব্যাদির ক্রয় বিক্রয় ও বস্ত্ৰ-বয়ন অস্ত্রশস্ত্রাদির নির্মাণ প্রভৃতি কার্য্যে নিযুক্ত ব্যক্তিগণ বিশ আধ্যায় অভিহিত হইলেন। বিশু শব্দে জনসাধারণকেও বুঝাইত। বেদ উপনিষদে ব্রহ্ম ক্ষত্র বিশের অনেক বর্ণনা আছে (১) কিন্তু সে সময়ে ঐ সকল সম্প্রদায়ুগত অাথ্যা প্রাধই কৰ্ম্মগত ছিল, বংশগত ছিল না। অনেক বেদবিদের বংশধর ক্ষাত্রধর্মের সমুশীলন করিয়া ক্ষত্র নামে পরিচিত হইতেন এবং অনেকু ক্ষত্র বৈক্স-বংশের লোক বেদবিদ্যার অনুশীলন করিয়া ব্ৰহ্ম (ব্রাহ্মণ) মাথায় আখ্যাত হইতেন। কিন্তু এই পরিবর্তনশীল অবস্থা চিরপ্রতিষ্ঠিত হইতে পারিল না। বেদবিং, যোদ্ধ ও পণ্যজীবীদের বংশধরগণ বংশানুক্রমে স্ব স্ব পৈতৃক ব্যবসায়ে নিরত থাকায় এক একটি পৃথক পৃথক সম্প্রদায়ের স্বষ্টি হইল। ব্রাহ্মণের শাস্ত্রের অনুশ্ৰীলন, ক্ষত্রের ব্রাক্ত প্ৰাপন ও বৈষ্ঠের কৃষি শিল্প ও বাণিজ্য লইয়। কাল কাটাহঁতে লাগিলেন। এই ব্যবসায় ভেদে আচারও পৃথকৃ হইয়া পড়িল। কাজেই বর্ণাশ্রমধৰ্ম্মের প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন উপস্থিত হইল। সমাজের শিক্ষক নিযুত-তপস্তা-পরাহ্মণ জ্ঞান বিজ্ঞানের আবিষ্কর্তা ভোগবাসনা-নিম্প,হ ব্ৰাহ্মণগণ সকলের পূজনীয় হই লেন। তাছার নিম্নে মন্ত্র ও তন্নিম্নে বৈশুগণ স্থান লাভ করি লেন। আর্য্যগণ যে যে স্থানে রাজ্য বিস্তার করিতে লাগিলেন, সেই সেই স্থানেই হোমাগ্নি প্ৰজলিত হইতে লাগিল। ঐ সকল প্রদেশের আদিম অধিবাদিগণের অধিকাংশ, নাগ নামে পরিচিত __()_ক্ষত্ৰ মাত্ৰৰ প্ৰপদ্যন্তে ৰোমায় প্ৰপদ্যন্তে T_(দন্তপৰৱন্ধন