পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ । Ꮌ © Ꮔ মোকুর, পূর্ণাচার্য্য গোষ্ঠপূৰ্ণ মালাধব এবং বরবঙ্গেব নিকট হইতে গছাই প্রাপ্ত হইলেন। হাব-স্থিত মধ্যমণি যে প্রকাব সমুদয় মেক্তিকগণের মধ্যে উজ্জলন্ধপে দীপ্তি পায়, সেই রূপ যতিবাজ রামানুজ ও জ্ঞান বিজ্ঞানে বিভূষিত হইয়া নিখিল বৈষ্ণবসমাজে শোভা পাইতে লাগিলেন। এই সময়ে তিনি ‘গদ্যত্রয়' নামক সুপ্রসিদ্ধ গ্রন্থ প্রণয়ন কবেন । {} এই রূপে যতিবাজ শাস্ত্র-চর্চা ও শিষ্যদিগকে অধ্যাপনা কবিয়া রামানুজকে বিধান্ন- শ্রীরঙ্গমে অতিসুখে কাল যাপন কবিতে লাগিপ্রদ{ন | লেন। ভগবান বঙ্গনার্থেব সেবায় তাহার প্রগঢ়ি তুনুৰাগ । যাহাতে অৰ্চনা ভোগ অতিথি সেবা-প্রভৃতি উত্তমরূপে সম্পন্ন হয়, তজ্জন্ত তিনি সৰ্ব্বদা সতর্ক থাকি তেন । ইহাতে দেব-সেবা অতিস্থলদব রূপে নিৰ্ব্বাহ ষ্টেতে লাগিল। কিন্তু পূজক পাচক-প্রভৃতি মন্দিবৈব সেবকগণেব অসন্তোদেব সীমা বহিল না। পূৰ্ব্বে মন্দিবে দেব পূজা ও অতিথিসৎকাবেব নিমিত্ত লে বাশি বাশি দ্রব্য আসিত, দেবল ও পাচকে বা উহাব অধিকাংশ 'আত্মসাৎ কবিত। এখন মতিবাজের তীক্ষদৃষ্ট অতিক্রম কবা তাহদের পক্ষে অসাধ্য হইয়া উঠিয়াছে, প্রায়ই সেপকেবা দেব-সেবাব দ্রব্য অপহবণ কবিয়া বন্ধন-দশা প্রাপ্ত হইতেছে। তাহাবা পুনঃ পুনঃ পুস্তি ভোগ করিয়া অত্যন্ত উত্তেজিত হইয়া উঠিল, কিসে যতিবাজেব প্রাণনাশ করা যায়, হৈাই তাহাদেব একমাত্র সঙ্কল্প হইল। এক জন দেবল ঐ নগববাসী কোন লোভী ব্রাহ্মণকে ধনেৰ দ্বাব বশীভূত কবিয়া যতিবীজকে বিষায় প্রদান করিতে অনুবোধ কবিল। ঐ ব্রাহ্মণ একদিন উtহার পত্নীকে যতিরাজের জন্য অন্ন প্রস্তুত কবিয়া তাহাতে বিশ্ব Ý 8