পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᎼᏏᏉᎿᏉ রামানুজচরিত। হইলে পুনরায় এখানে প্রত্যাগমন করিও”। গোবিন্দ যতিয়াsে; আদেশে গ্রহে গমন করিলেন। বধূর আহ্নাদেব সীমা রহিল না। তিনি শরীর সংস্কাব ও বিবিধ প্রকার মনোহর পরিচ্ছদ ও অলঙ্ক? অঙ্গ শোভিত কপি পাত শয্যায় গিয়াশয়ন কবিলেন লাবণাষ্ট্র নববধূ কত হাব ভাব, কত বিলাস বিভ্রম দেখাইয়ু স্বামী অন্তঃকরণ আকৃষ্ট করিবার জন্য চেষ্টা করিতে লাগিলেন মিঃ কৃতকাৰ্য্য হইতে পাবিলেন না । যাহাব প্রভাবে তপস্তানিঃ চন্দ্রশেখরেব ও চিত্ত ভ্ৰম ঘটয়াছিল, রমণীব সেই অব্যর্থ কটাক্ষঃ আজ গোবিন্দের হৃদয় বিচলিত কবিতে সমর্থ হইল না। গেরিল সমস্ত রাত্রি জাগিয়া বধূকে জ্ঞান ভক্তি ও বৈরাগ্য সংক্রান্ত উপদে। প্রদান কবিদেন। এমন কি, তিনি বধূর অঙ্গ পর্য্যন্ত স্পশ কৰিলে না। রজনী প্রভাত হইল, চতুদিকে বিহগ ও বিহগী বা মানলৈ রব কবিতে লাগিল কিন্তু গোবিন্দের বধূর মুখে একটি বাক্যও না তিনি যে অবস্থায় শয়ন কবিয়াছিলেন, সেই অবস্থায়ই অঙ্গ বাসনা লইয়া স্নানমথে শৰ্মা পবিত্যাগ কবিলেন । গোবিদের জননী দ্যুতিমতী বপূব মুখে সমস্ত বৃত্তান্ত অবশ্য হইয়া অত্যন্ত বিষঃ হইলেন এবং গোবিনদকে ডাকিয়া বলিলেন | গোবিদ এই কি তোমার উচিত কৃষ্ম হইয়াছে, তুমি ত শা তুমি কি জানন যে গৃহে থাকিলে গৃহীব ধৰ্ম্ম পরিপালন কাব্য হয়” ? গোবিন্দ বলিলেন “জননি ! যাহাব হৃদয়ে স্বয়ং অন্তরি প্রকাশিত হইয়াছেন, তার মন্তকরণে তমোগুণ তিটিতে পা না, সুতরাং তাহার কাম লোভ প্রভৃতি কি প্রকারে উৎপন্ন হইবে? দু্যতিমতী গোবিন্দের কথার কোনই উত্তর প্রদান কবিলেন না। তিনি যতিরাজের নিকটে গিয়া সমুদয় বৃত্তান্ত বর্ণন করিলেন। ঠি