পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ । Σ &\3 ১ কথা শুনিয়া কুরেশ লেখনী পরিত্যাগ পূর্বক নীরবে অবস্থান করিতে লাগিলেন। কারণ, তিনি জানিতেন "শুধু জ্ঞাতুত্বই ধারায়ার লক্ষণ নহে। যেহেতু একমাত্র জ্ঞাতৃত্বই জীবাত্মার লক্ষণ স্বীকার করিলে দেহ এবং জীবাত্মা অভিন্ন হইয় পড়ে। দি ঈশ্বরের সহিত জীবাত্মার সেব্য সেবক সম্বন্ধ না থাকে, তাহা নইলে ঐৰূপ লক্ষণদ্বারা কোন সত্য-ধর্মের প্রতিষ্ঠা হইতে পারে না। কুরেশকে নীরবে অবস্থান করিতে দেখিয়া যতিরাজ fাছকে লিখিবার জন্য পুনঃ পুনঃ অনুরোধ করিতে লাগিলেন কিন্তু যখন দেখিলেন কুবেশ লিখিতেছেন না, তখন তিনি “কুরেশ ! তুমি স্বয়ংই ঐভাষ্য প্রণয়ন, কর” এই কথা বলিয়া কুরেশকে t দিলেন। তখন অন্যান্য ঐবৈষ্ণবেরা বলিলেন ;–“কুবেশ। কুদেব অদ্য তোমাকে পরিত্যাগ করিলেন, আর কি ভাবিয়া এখানে অবস্থান করিতেছ ?* উত্তরে কুবেশ বললেন ;—“ওহে বৈষ্ণবগণ ! শিষ্য গুরুরই ধনস্বরূপ, তাহাব নিজের কোন স্বাধীনতা নাই, অতএব গুরুর আজ্ঞা অনুসারেই শিষ্যের চল to গুরু অৰাবণ ক্রুদ্ধ হইলেও তদ্বিষয়ে শিষ্যের কোন ক্তব্য নাই।" o এদিকে কিছুক্ষণ চিস্তাব পর রামামুঞ্জের মনে হইল কেবল ময়ত্বই ত জীবাত্মার লক্ষণ নহে, বিষ্ণুকর্তৃক অধিষ্ঠিতত্ব এবং মন্ত্ৰই জীবাত্মার প্রকৃত লক্ষণ। তাহার পর, তিনি কুরেশকে কিয়া অনুতাপ কবিলেন এবং কুরেশ ও বিনম্ৰমস্তকে শুরুর iজ ভাষ্য পুনরায় লিখিতে প্রবৃত্ত হইলেন। এই রূপে বোস্তত্রর ঐ ভাষা, বেদান্তদীপ, বেদান্তসার, বেদান্তসংগ্রহ এবং اساسی حس-سع- سیاه -حد سایهیس-به গবশীতার ভাষা বিবচিত হইল। » ፃ