পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেদ । ২২৯ krায়ু বৈষ্ণবগণের প্রয়োজন সাধলে নিয়োগ করিতে পারিলাম ধনুর্নাস ঐ কথা শুনিয়া কিছু বিরক্ত ভাবে পত্নীকে বলিল -- কনকাঙ্গন ! এদিন গুরুসেবা করিয়া এবং গুরুর উপদেশ প্রাপ্ত ংস্থাও তোমার প্রকৃত জ্ঞানের সঞ্চার হইল না, ইহাতে আমি মতান্ত দুঃখিত। স্বাতন্ত্রা-বোধই তোমার জ্ঞানের প্রতিবন্ধক । দি তোমার কর্তৃত্ব-ৰোধ না থাকি ত, আমি ‘মামার অপর অঙ্গেব বেণ বৈষ্ণবগণকে প্রদান করিব, এই কল্পনা যদি তোমার হৃদয়ে মুদিত ন হইত, তাহা হইলে বুঝিতে পারিতাম, তুমি প্রকৃত জ্ঞানের অধিকারিণী হইয়াছ । ভাবিয়া দেখ, তুমি কে, আমি ক, আর বৈষ্ণবগণই বী, কে ? সকলেই এক জীবমাত্র । গবান সকল জীবে সমভাবে বিরাজিত, তাহার * প্রেবণায় ক্লাবগণ সংসারে কার্য্য করিতে বাধ্য হয়। ভগবানই সকল নীবের প্রেরক কিন্তু জীবগণ ভ্রান্ত জ্ঞানের বশবর্তী হইয়া ভাবে আমিই করিতেছি, এই কাৰ্য্য আমার দ্বার অনুষ্ঠিত হইল । ষ্ট কর্তৃত্ব-বুদ্ধিই (আমিত্ব জ্ঞানই ) প্রাণিগণের সংসার ন্ধনের হেতু যত দিন জীবের এই মিথ্যা জ্ঞান তিবোহিত হইবে, তত দিন মুক্তির পথে অগ্রসর হইতে পারিরে না। তএব কনকাঙ্গনা ! ভাবিয়া দেখ, কাহার অলঙ্কার, কে দেয় * গ্রহণ করে ?” কনকাঙ্গন। লজ্জিত ও অমুস্তপ্ত হইয় বি চরণে পতিত হইল এবং বলিল “নাথ! দাসীকে ক্ষম সন, আমি না বুঝিয়া ঐরূপ বলিয়াছিলাম, আমার অপরাধ ?श्itछ् । गाईएङ কর্তৃত্ব-বুদ্ধি তিরোহিত হয়, অস্ত হইতে তা হার চষ্টা করিব।” এদিকে বৈদাস্তিক ঐবৈষ্ণবগণ মন্নদম্পতির কথোপকথন २ ० 莒