পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । ২৩১ sামার শিশুজনোচিত প্রশ্ন শুনিয়া ঈষৎ হাস্ত সহকারে বলিলেন;– -বংসে । আমি ভগবদ্বিষয়ক একটি মন্ত্র জানি এবং সকলকে gহাই প্রদান করিয়া থাকি, তজ্জন্তই লোকে আমাকে ঐ রূপ সেবা করিয়া থাকে ।” তখন আমি বলিলাম “যতিরাজ ! aায়াকে সেই মন্ত্র বলুন, আমিও আপনার সেবিকা হইব ।” মুক্তিরাজের অপর করুণা, তিনি তৎক্ষণাৎ আমার কর্ণে সেই প্রদান করিলেন। আমি কৃতাৰ্থ হইলাম। কিছুকাল পরে আমরা শুনিতে পাইলাম, স্ব বৃষ্টি হওয়ায় আমাদের দেশ পুনরায় ধনধান্তে পূর্ণ হইয়াছে । স্বামী স্বদেশ গমনে উৎসুক হইলেন । আমি পুনরায় ধতি ব্রাজের নিকট গিয়া বলিলাম “প্রভে৷ ! আমাকে যে মন্ত্র দি য় ছিলেন, હાફની સાિ ভুলিয়া গিয়াছি, আমাকে নৰ্ব্বার সেই মন্ত্র প্রদান করুন এবং আমার নিত্যপূজার জন্ত আপনাব পাদুক দুখানি অৰ্পণ করুন।” গুরুদেবের করুণার অন্ত নাই, তিনি তু খনি আমার প্রার্থন পূর্ণ করিলেন । আহা সই করুণাময় সৌম্যমূৰ্ত্তি আবার কি নয়নগোচর কবিতে পারব ?" এই রূপ বলিতে বলিতে ব্রাহ্মণী আশ্রমোচন করিতে লাগলেন এবং বৈষ্ণবগণকে তাহার পক অন্ন গ্ৰহণ করিবার জন্ত DBBBB KBBS BBBBB BB S BBBK BBBB SBBBBS সুন্ধন কার্য্যে অমুমতি করিলে তিনি বৈষ্ণবগণের পাদ প্রক্ষালনার্থ ইল রাখিয় রন্ধনার্থ গমন করিলেন। ব্রাহ্মণ প্রস্থান করিলে বৈষ্ণবদের মনে হইতে লাগিল, “বল্পপ্রদেশের লোক’ ইহাদের আচার ব্যবহার ত আমাদের জান। নাই, কিরূপ প্রণালীতে পাক কার্যা সম্পন্ন করে, দেখা যাউক ; এই বলিয় তাহারা অলক্ষ্যে থাকিয়া চৈলাঞ্চলাম্বার কার্য্যকলাপ