পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

こ とb" রামানুজচরিত। | মৃদঙ্গ ও দুদুষ্ঠির ধ্বনিতে চতুদিক্ মুখরিত হইয়া উঠিল। যক্তিরাজ অতুল বৈভবের সহিত পুর প্রবেশ করিয়া প্রথমেই রঙ্গনাথঃ মন্দিরে গমন করিলেন। ভক্তি ভরে রঙ্গনাথকে প্ৰণিপাত করিম কৃতাঞ্জলিপুটে স্তব আরম্ভ করিলেন । পূজকের সত্বর আসি সতিরাজকে সুবভি কুসুমের মালা ও তীর্থ-প্রসাদ অর্পণ কৰিল । যাতরাজ উক্ত প্রসাদ অঙ্গা করি কfরয়। বঙ্গনাথকে প্রশিপ । পূর্বক মঠ অভিমুখে চলিলেন। পথে কুরেশের গৃহে প্রবেশ করিয়ু যেই তাহার কুশল জিজ্ঞাসা করবেন, এমন সময় কুণে সপরিবারে সুন্দবাচল হইতে আসিয়া যতিরাজকে প্ৰণিপাত করিলেন । যতিরাজ কুরেশের কণ্ঠলিঙ্গন করিয়া স্থিরনেত্র র্তাহার মুখের প্রতি চাহিয়া রহিলেন । র্তাহার নয়নদ্বয হইতে অজস্র বাষ্পবারি বিগলিত হইতে লাগিল। কিয়ংক্ষণ পণে, তিনি বলিলেন “প্রিয় কুরেশ ! আমার জন্তই তুমি এই দারুণ দুঃখ ভোগ করিলে।” প্রত্যুত্তরে কুরেশ বলিলেন “গুরুদেব ! এরূপ আজ্ঞা কবিবেন না, সংসাবে আদি প্রাণিগণ আপন আপন কৰ্ম্মফল ভোগ করে, কেহ কাহার ৪ সুখ বা দুঃখের হেতু নহে। আমি শৈশবে বৈষ্ণবদিগের ললাটে উদ্ধপুণ্ড, দেখিয়া হাস্ত করিয়াছিলাম, সেই পাপের ফলে আমার অন্ধত্ব ঘটিয়াছে । অতএব এ বিষয় ভাবি ৷ আপনি হৃদয়ে ক্লেশ অল্প ভব করিবেন না ।” তাহাব পর, যতিরাজ কুরেশের হস্ত ধাবণ করিয়া মঠে প্রবেশ করিলেন । ভাষ্যকার রঙ্গক্ষেত্রে প্রত্যাগত হইয়াছেন শুনিয়া শ্রীরঙ্গম্বাসী আবালবৃদ্ধ-বনিতা তাহাব সমদর্শনের নিমিত্ত সমগত হইল। জ্ঞানী ব্যক্তির মহাপুর্ণের শরীর ত্যাগ ও কুবেশের অন্ধ । জন্স যতি রাজকে শোক করিতে নিষেধ কি রলেন এবং ঐ উপলক্ষে নানাবিধ স অন বা ক্য বলিতে লাগিলেন । اا MSMSMSAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS