পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচেছদ । 학 5) ংপাদন করিয়া বেড়াইতাম । নানাবিধ পৰ্ব্বত বনরাজি গ্রাম গর পরিভ্রমণ করিয়া অবশেষে কাঞ্চীপুরে উপস্থিত হই। একদিন ছোক্রমে রাজার রমণীয় উদ্যান-ভূমিতে বিচরণ করিতেছিলাম, মন সময়ে এই লাবণ্যবতী রাজদুহিতা আমার নয়ন-পথে পতিত ন। আমি রাজকুমারীর অপুৰ্ব্ব রূপে মুগ্ধ হইয়া ইহাকে আশ্রয় রি। শত শত মন্ত্ৰবিং আমাকে দেখিয়া ভয়ে পলায়ন করিয়াছে । তএব তুমি মন্ত্র উচ্চারণ করিয়া আমার কি করিবে ? উষরক্ষেত্রে প্ত বীজের ন্তায় তোমার মন্ত্র তন্ত্র আমাতে নিষ্ফল হইবে। তামার শিষ্যগণের মধ্যে রামায়ুজ নামে যে সুন্দর যুবা আছেন, তনি যদি কৃপা করিয়া আমার মস্তকে চরণ অর্পণ ও আমায় বুণোদক প্রদান করেন এবং আমাকে চলিয়া যাইতে আদেশ রেন, তাহা হইলে আমি যাইতে, পারি।” কন্যার মুখ হইতে ব্রহ্মরাক্ষসের কথা শুনিয়া রাজা ও রাণী ত্যন্ত ব্যাকুলচিত্তে আসিয়া রামানুজের চরণে পতিত হইলেন বং কৃতাঞ্জলি হইয়া মধুৰ বাক্যে বলিতে লাগিলেন ;–“মহাভাগ! নামবা এতকাল আপনাকে চিনিতে পারি নাই, ব্রহ্মরাক্ষসের ক্যে আপনার চরিত্র বিদিত হইলাম। হে শরণাগত রক্ষক ! Iাপনি কৃপা করিয়া ব্রহ্মরাক্ষসের হস্ত হইতে আমাদের প্রিয়তম। হিতাকে রক্ষা করুন। আপনি কৃপা না করিলে আমাদের আর iষ্ঠ উপায় নাই।” রামানুজ রাজার বাক্যে প্রসন্ন হইয়া তৎক্ষণাৎ জিকুমারীর মস্তকে চরণ সংস্পর্শ করিলেন এবং প্রতিপূৰ্ব্বক রণোদক প্রদান করিয়া ব্রহ্মরাক্ষসকে রাজকুমারীর দেহ ত্যাগ রিয়া যাইতে আদেশ করিলেন। ঐ সময় এক অভূতপূৰ্ব্ব ঘটনা টল; রাজকুমারী,চরণোদক পান করিলেই ব্রহ্মরাক্ষস তাহার দেহ १