পাতা:রামানুজচরিত - শ্রীশরচ্চন্দ্র শাস্ত্রী.pdf/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գ Ց রামানুজচরিত। আছে :-কাঞ্চর রাজা রাজেন্দ্র চোল স্বয়ং শৈব হইলেও র্তাহা মহিষী বৈষ্ণবমতে বিশ্বাগবতী ছিলেন। সম্ভবতঃ রাজকন্ত শৈশব হইতে জননীর মুখে প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব-বংশে উৎপন্ন প্রতিভাশা রামানুজাচার্যের বৃত্তান্ত শুনিয়া তাহার প্রতি ভক্তিমতী ছিলে সুতরাং রামানুজের দর্শন ও শ্রদ্ধার সহিত তাহার চরণোদক প মাত্রেই রোগমুক্ত হইয়াছিলেন। আর পূর্ব জন্মে যাদবপ্রক স্বামীর গোধা থাকার বৃত্তান্তটি বোধ হয়, গ্রন্থকারের স্বকপো কল্পিত। শৈব ও বৈষ্ণবে চিরবিবাদ । সুতরাং বৈষ্ণব গ্রন্থকা শৈব যাদবপ্রকাশের উপর বিলক্ষণ ঝাল ঝাড়িয়া লইয়াছে ব্ৰহ্মরাক্ষসের বক্তৃতায় তাহাকে গোধা সাজাইয়া এবং বৈষ্ণ পরিত্যক্ত উচ্ছিষ্ট-পত্রায় ভোজন করাহয় তাহাকে যথেষ্ট বিড়ম্বি করা হইয়াছে। { রামানুজ পূর্বের ন্যায় যাদবপ্রকাশের নি " সহ অধায়নে নিরত রছিলেন। এই সময় তা গোবিনের মিলন । প্রভাবের সংবাদ দক্ষিণাপথময় বিস্তৃত হী পড়িল। মাতৃস্বস ছাতিমতী ভগিনীতনয়ের থ্যাতি ও গো বাৰ্ত্ত শ্রবণে পুলকিত হইয়া নিজ তনয় গোবিনকে তঁ নিকট প্রেরণ করিলেন। গোবিন্দকে দেখিয়ী রামানুজের । আহলাদে উদ্বেল হইয়। উঠিল। তিনি দূর হইতে গিয়া মাতৃত্বত্রী কণ্ঠলিঙ্গনপূর্বক কুশল বাৰ্ত্ত জিজ্ঞাসা করিলেন। অনেক উভয়ের কথোপকথন হুইল। শেষে গোবিন্দ ও রামাযুজ । সঙ্গে যাদবপ্রকাশের নিকট মধ্যয়ন করিবেন, এই রূপ : হইল। উভয়েই প্রত্যহ অধ্যয়ন করিতে যাইতেন কিন্তু । প্রকাশ রামায়ুজের প্রতি প্রসন্ন নহেন, তিনি কথায় ক