পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নভো-মণ্ডলকে রঞ্জিত করে সীতার ধমনীয় কান্তি তৎকালে ঐ গৃহ সেইরূপ সুশোভিত করিল। অনন্তর দেবী কৌশল্য র্তাহাকে অলিঙ্গন ও র্তাহীর মস্তক ভ্ৰাণ করিয়া কহিলেন, বৎসে ! যে নারী প্রিয়জনদিগের জাদরভাজন হইয়াও বিপদে স্বামিসেবায় পরাস্তু খ হয়, সে ইহলোকে অস-চী বলিয়! পরিগণিত হইয়া থাকে । এইরূপ অসতীদিগের স্বভাব এই যে উছারা স্বামীর সম্পদের সময় সুখ ভোগ করে কিন্তু বিপদ উপস্থিত হইলে উহাকে নানা দোষে দূষিত অধিক কি পরিত্যাগও করিয়াথাকে। উছার মিথ্যা কহে দুৰ্গম স্থানে গমন ও নানা প্রকার অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন করে এবং পতির প্রতি একান্তু বিরস বলিয়া অলপ কারণে বিরক্ত হইয়া উঠে । ঐ সকল স্ত্রীলোক অভ্যন্তই অস্থিরচিত্ত ; উহার কুলের অপেক্ষ রাখে না, বসন ভূষণে বশীভূত হয় না, কত হয়, ধৰ্ম্মজ্ঞান তুচ্ছ বিবেচনা করে, এবং দোষ প্রদর্শন করিলেও অস্বীকার করিয়া থাকে । কিন্তু র্যাহারা গুৰুজনের উপদেশ গ্রহণ এবং আপনার কুলমৰ্য্যাদা পালন করেন, র্যাহারা সত্যবাদী ও শুদ্ধস্বভাব সেই সকল সতী একমাত্র পতিকেই পুণ্যসাধন জ্ঞান করিয়া থাকেন। এক্ষণে আমার রাম যদিও নিৰ্ব্বাসিত হইতেছেন, কিন্তু তুমি ইহঁীকে অনাদর কনিও না, शन ब्रिज ३ न-बरे रुडैन, छूमि ইহঁকে দেবতুল্য বিবেচনা করিবে ।